1) অর্থনীতি প্রতিদিন ===>>
বন্ধ হয়ে গেল অর্থনীতি প্রতিদিন। বেকার হয়ে গেলেন শতাধিক সাংবাদিক।রোববার সকালে দৈনিকটি বন্ধের ঘোষণা দেয় কর্তৃপক্ষ।
গত ২৬ নভেম্বর পরিচালনা পর্ষদের সভায় পত্রিকাটি বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। - - -
প্রসঙ্গত, অর্থনীতি প্রতিদিন ২০১২ সালে ২ ডিসেম্বর বাজারে আসে। শুরু থেকেই নানা সংকটে চলছিল এর প্রকাশনা। গত কয়েক মাস আগে হঠাৎ করে পত্রিকাটির প্রকাশনা বন্ধ করে দিলেও পরে কর্মীদের চাপে পুনরায় চালু হয়। তবে সে সময় অনেককে ছাঁটাই করা হয়।
2) #Ghost ???
http://www.mirror.co.uk/news/weird-news/ghost-caught-camera-during-football-47182393) slave ====>>
বৃটেনের মতো উন্নত দেশে ১৩,০০০ এর অধিক আধুনিক দাস রয়েছে। এরা অবৈধ মানাবপাচার এবং বেশ্যাবৃত্তির শিকার হয়ে বৃটেনে বাস করছে। এ দাসত্বের সংখ্যা আগের যে কোন সময়ের তুলনায় চারগুণ বেশি। শনিবার দেশটির ন্যাশনাল ক্রাইম এজেন্সি প্রকাশিত এক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে।4) #Pakistan - - - ISLAMABAD:
Over 100 ulema from various schools of thought declared on Sunday Zarb-i-Azb, the military operation being carried out against terrorists and militants in North Waziristan Agency, as jihad. ( Published Jun 23, 2014 06:10am, Dawn . Com )5) Title ===>> LINK
http://examcarebd.com/content.php?s=20+&+t=7+&+h=7+&+sn=7+&+st_loc=gk_international6) #1971 ===>>
১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানের জেনারেল নিয়াজি ভারতের কাছে আত্মসমর্পণ করেন। কিন্তু এ সময় ঠিক কী ঘটেছিল, তা এখনো হয়ে আছে রহস্যময়। অনেকের মতে, এ সময় যা কিছু ঘটেছিল তার সব কিছুই ঘটেছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের চাপে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তানকে বলেছিল ভারতের কাছে আত্মসমর্পণ করতে। পাকিস্তান তাই আত্মসমর্পণ করেছিল ভারতের কাছে। বিষয়টি আসলেই নিষ্পত্তি হতে পেরেছিল মার্কিন পরামর্শে। না হলে মার্কিন মেরিন সেনারা অবতরণ করত বাংলাদেশের মাটিতে। পাক বাহিনীর প্রায় ৯৫ হাজার সৈন্যকে ভারতীয় বাহিনী নিরাপত্তা দিয়ে নিয়ে যায় ভারতে। রাখেনি বাংলাদেশে।১৭ ডিসেম্বর ভারত পশ্চিম রণাঙ্গনে যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করে। ভারত বন্দী পাক সৈন্যদের ভারতে রাখে ভালোভাবে। পরে ১৯৭২ সালে ৩ জুলাই সিমলাতে পাকিস্তানের সাথে একটা বিশেষ চুক্তি করে সব পাক যুদ্ধবন্দীকে যেতে দেয় পাকিস্তানে। পাক বাহিনীর কাউকেই ভারত বিচার করতে চায় না যুদ্ধবন্দী হিসেবে। সিমলা চুক্তিতে ভারতের পক্ষ থেকে স্বাক্ষর করেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। অন্য দিকে পাকিস্তানের পক্ষ থেকে স্বাক্ষর করেছিলেন পাকিস্তানের তদানীন্তন প্রেসিডেন্ট জুলফিকার আলী ভুট্টো। সব কিছুই যেন ঘটেছিল একটা পূর্ব পরিকল্পনা অনুসারে। ১৯৭১-এর যুদ্ধকে তাই বলা যায় না ভারতের একপক্ষীয় বিজয় হিসেবে। যুদ্ধ শেষ হয়েছিল মূলত মার্কিন চাপে। অন্য দিকে সোভিয়েত ইউনিয়নও চায়নি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে কোনো সর্বাত্মক যুদ্ধে জড়িয়ে পড়তে। ইন্দিরা গান্ধী চাননি যুদ্ধ প্রলম্বিত হোক। কারণ কেবল সামরিক কারণেই নয়, ভারত এ সময় পড়েছিল অর্থনৈতিক বিপর্যয়েরই মধ্যে। ভারত সরকার ১৯৭১ সালে বাধ্য হন ৭০০ কোটি ভারতীয় মুদ্রা ঘাটতি ব্যয় করতে। এ রকম ব্যয়বহুল যুদ্ধ ভারত চালিয়ে যাওয়ার সঙ্গতি রাখত না। ভারতের অর্থনীতি প্রলম্বিত যুদ্ধের উপযোগী ছিল না। ঘাটতি ব্যয় করার জন্য ভারতে ঘটেছিল দ্রুত দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি। এ ছাড়া আরেকটি কারণ ছিল। ভারতে মনে করা হচ্ছিল, বাংলাদেশে যুদ্ধ বেশি দিন ধরে চললে বাংলাদেশের একটা বিরাট অংশ চলে যেতে পারে চীনপন্থী কমিউনিস্টদের নিয়ন্ত্রণে, যা ভারতের জন্য হয়ে উঠবে আরেকটি জটিল সমস্যা। LINK
-------------------------------------------------------------- এবনে গোলাম সামাদ
7) মুক্তিযোদ্ধা সেজে ====>>
" - - - ১৯৭১ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত টাইম ম্যাগাজিনের একটি সংখ্যায় ইন্দিরা গান্ধীর তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানে হস্তক্ষেপের কারণ সম্পর্কে এ রকম একটি বিশ্লেষণ ছিল। বিলাতের দ্য গার্ডিয়ান একটি বিখ্যাত পত্রিকা। এর একজন সাংবাদিক, সাস্থি ব্রত (Sasthi Brata) এসেছিলেন ভারতের ত্রিপুরা প্রদেশে। ত্রিপুরা থেকে তিনি আসেন তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানের কুমিল্লা জেলায়। সাস্থি ব্রত দ্য গার্ডিয়ান পত্রিকায় একটি রিপোর্ট লেখেন যে, ভারতের কমান্ডো বাহিনীর লোকেরা পূর্ব পাকিস্তানে ব্রিজ ওড়াচ্ছে, রেললাইন তুলে ফেলছে। কিন্তু এটি তারা করছে মুক্তিযোদ্ধা সেজে। (Big brother goes to war by Sasthi Brata, The Guardian, September-18, 1971, page-9)। সাস্থি ব্রতের এই রিপোর্ট পড়লে বুঝতে অসুবিধা হয় না, সেপ্টেম্বর মাস থেকেই ভারতের কমান্ডো বাহিনীর লোকেরা তদানীন্তন পূর্ব পাকিস্তানে এসে আক্রমণ শুরু করেছিল। সাস্থি ব্রতের পক্ষে কুমিল্লায় এসে সংবাদ সংগ্রহ করা কঠিন কাজ ছিল না। কারণ সাস্থি ব্রত ব্রিটিশ নাগরিক হলেও ছিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত। তিনি কুমিল্লা অঞ্চলে ঘুরে বেড়িয়েছিলেন স্থানীয় মুসলিম কৃষকের মতো সাজ-পোশাক পরে। - - - - " LINK-------------------------------------------------------------- এবনে গোলাম সামাদ
8) কাশ্মির ও বাংলাদেশ প্রসঙ্গ ===>>
কাশ্মির নিয়ে ভারত পাকিস্তানের গণ্ডগোল শুরু হয়েছিল ১৯৪৭ সালের ডিসেম্বর মাস থেকেই। কাশ্মির ইন্দিরা গান্ধীর পূর্বপুরুষের দেশ। ইন্দিরা গান্ধী মনে করেন, এ সমস্যার একটা স্থায়ী সমাধান তাকে করতেই হবে। ইন্দিরা গান্ধী মনে করেন, সাবেক পাকিস্তানকে যদি ভেঙে ফেলা যায়, তবে পশ্চিম পাকিস্তান একা কাশ্মির নিয়ে যুদ্ধ করার ক্ষমতা আর রাখবে না। তখন থেকেই ইন্দিরা গান্ধী ভাবতে শুরু করেন সাবেক পাকিস্তনকে ভেঙে দেয়ার কথা। আর ১৯৭১ সালে তিনি পেয়ে যান এই সুযোগ।-------------------------------------------------------------- এবনে গোলাম সামাদ
9)
১৯৬৫ সালে নভেম্বর মাসে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ বেধেছিল কাশ্মির নিয়ে। যুদ্ধ চলেছিল ২২ দিন। যার মীমাংসা হতে পেরেছিল সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যস্থতায়, তাসখন্দে বিশেষ চুক্তির মাধ্যমে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী পণ্ডিত জওয়াহেরলাল নেহরু মারা যান ২৭ মে ১৯৬৪ সালে। এরপর প্রধানমন্ত্রী হন গলজারিলাল নন্দ (২৭ মে-৯ জুন; ১৯৬৪)। এরপর প্রধানমন্ত্রী হন লাল বাহাদুর শাস্ত্রী। তিনি তাসখন্দে চুক্তিপত্র সহি করে আকর্ষিকভাবে হৃদযন্ত্রের ক্রিয়া বন্ধ হয়ে মারা যান (১১ জানুয়ারি, ১৯৬৬)। তার মৃত্যুর পর আবার গুলজারিলাল নন্দ প্রধানমন্ত্রী হন (১১-২৪ জানুয়ারি, ১৯৬৬)। পরে জওয়াহেরলাল নেহরুর মেয়ে ইন্দিরা গান্ধী হন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। শাস্ত্রীর মন্ত্রিসভায় ইন্দিরা গান্ধী ছিলেন তথ্য ও প্রচারমন্ত্রী।
-------------------------------------------------------------- এবনে গোলাম সামাদ
10)
No comments:
Post a Comment