Wednesday, December 3, 2014

Daily Note 2014 12 B

1) #রাষ্ট্রভাষা বাংলা =====>> LINK



রামমোহন বাংলা ব্যাকরণ লিখেছিলেন। নিজে বাংলা গদ্য লিখে বাড়াতে সক্ষম হয়েছিলেন বাংলা গদ্যের প্রকাশ ক্ষমতা ; কিন্তু তিনি কখনোই ভাবতে পারেননি যে, বাংলা কখনো কোনো দেশের রাষ্ট্রভাষা হতে পারবে। হিন্দু কখনোই চায়নি বাংলাকে কোনো দেশের রাষ্ট্রভাষা করতে। বিখ্যাত ভাষাতাত্ত্বিক সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায় ব্রিটিশ শাসনামলে প্রকাশিত তার ‘ভারতের ভাষা ও ভাষাসমস্যা’ নামে বইয়ে বলেন, ভারতের রাষ্ট্রভাষা হওয়া উচিত হিন্দি। রবীন্দ্রনাথ বলেছিলেন প্রায় একই রকম কথা; কিন্তু পাকিস্তান হওয়ার পর সাবেক পাকিস্তানের রাষ্ট্রিক কাঠামোর মধ্যে হয়েছিল বাংলাকে উর্দুর সাথে অন্যতম রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা দেয়ার আন্দোলন। এই আন্দোলন সফল হয়েছিল। সাবেক পাকিস্তানে উর্দুর সাথে বাংলা হতে পেরেছিল রাষ্ট্রভাষা। পাকিস্তান না হলে বাংলাভাষাভাষী অঞ্চল সম্পূর্ণটাই হতো ভারতের অন্তর্গত। আর আমাদের রাষ্ট্রভাষা হিসেবে শিখতে হতো হিন্দি। বাংলা কোনো দেশেরই রাষ্ট্রভাষা হতে পারত না। বাংলা রাষ্ট্রভাষা হতে পেরেছে বাংলাভাষী মুসলমানেরই সংগ্রামের ফলে। এই ইতিহাস এখন ভুলে যাওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।
----------------------------------------------------------- এবনে গোলাম সামাদ

2) সপ্তম নৌবহর =====>>

এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের মার্কিন নৌ-আধিপত্য বজায় রাখছে প্রশান্ত মহাসাগরীয় নৌবহর বা সপ্তম নৌবহর। দক্ষিণ চীন সাগর, ভারত মহাসাগর, বঙ্গোপসাগরের ওপর নজর রাখে এই নৌবহর। জাপানের ইয়োকোসুকায় এই হেডকোয়ার্টার দক্ষিণ কোরিয়ারও কাছাকাছি। কোরিয়া যুদ্ধ, ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও উপসাগরীয় যুদ্ধে এই নৌবহর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় নৌবহর সপ্তম নৌবহর। ১০টি টাস্কফোর্সে ৫০ থেকে ৬০টি জাহাজ, ৩৫০টির মতো এয়ারক্রাফট, ৬০ হাজার নৌ ও মেরিন সৈন্য এই নৌবহরে দায়িত্ব পালন করে। এই নৌবহরের আওতায় এশিয়ার সমুদ্র অঞ্চলের বিভিন্ন স্থানে ১৮টি জাহাজ স্থায়ীভাবে মোতায়েন রয়েছে। সপ্তম নৌবহরের আওতায় বেশ কয়েকটি সামরিক ঘাঁটি রয়েছে। LINK

3) Mosquito Killer Lamp  : ৳ 350

ভালোবাসার টানে কাছে আনে ! এই ল্যাম্পের নিলাভ আলো মশা পোকামাকরদের তীব্র আকর্ষন করে বলে মশা পোকামাকর ল্যাম্পের এই আলোর কাছে আসে এবং ধাতব জালের সংস্পর্ষে এলে শক খেয়ে মারা যায়।
মশার কামড় থেকে রেহাই পেতে ব্যবহার করুন এই দারুন Mosquito Killer Lamp টি। বিস্তারিত দেখে কেনার জন্য ক্লিক করুন  LINK

4)  যেভাবে ভারত ও আ’লীগ নেতা মীর্জা আজমের দুলাভাই কতৃক বাংলাদেশে জঙ্গিবাদ শুরু হয় - - - - - 

১৭ আগস্ট বোমা হামলার অভিযোগে সাতক্ষীরা থেকে গ্রেফতারকৃত ভারতীয় নাগরিক নাসির উদ্দিন দফাদার বলে, ‘আমি ভারতীয় নাগরিক। আমি ভারতের একটি মাদ্রাসায় লেখাপড়া করে ইমামতি করতাম। সে সময় ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার জনৈক কমকর্তার সাথে আমার পরিচয় হয়। আমি গোয়েন্দা সংস্থার চাকরি নেই এবং ট্রেনিং গ্রহণ করি। অস্ত্র চালনা থেকে শুরু করে কমান্ড হামলা পর্যন্ত ট্রেনিংপ্রাপ্ত হবার পর আমাকে ১৯৯১ সালে বাংলাদেশে এসে জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশে যোগদান করে তার রোকন হবার নির্দেশ দেয়া হয়। আমি নির্দেশ মোতাবেক জামায়াতে যোগদান করি। ১৯৯৫ সালে আমাকে আহলে হাদিসের সাথে যোগদানের নির্দেশ দেওয়া হয়। আমি আহলে হাদিসে যোগদান করি। ২০০৩ সালে আমাকে শায়খ আবদুর রহমানের জামায়াতুল মুজাহিদীনের সাথে যোগদান করতে বলা হয়। আমি নির্দেশ মোতাবেক তার দলে যোগদান করি এবং বিভিন্ন জায়গায় ক্যাডারদের ট্রেনিং দিই। আমার পরিবার ভারতেই আছে, ১৭ আগস্ট বোমা হামলায় আমি সরাসরি জড়িত।’ আমার দেশ (২৬-০৮-২০০৫)। LINK

No comments:

Post a Comment