Sunday, December 28, 2014

Daily Note 2014 12 H

1) Farabi Post ====>>


হিন্দুরা গরুর মাংস খায় না এটা জানতাম কিন্তু হিন্দুরা যে মহিষের মাংসও খায় না তা জানতাম না। হিন্দুরা শুধু গরু মহিষ না হিন্দুরা উটের মাংসও খায় না। যেহেতু হিন্দুরা গরু মহিষ উটের মাংস খায় না তাই স্বাভাবিক ভাবে ভারতের মুসলমানরাও গরু মহিষ উটের মাংস খেতে পারে না। ভারতের পশু সম্পদ মন্ত্রনালয় থেকে আইন পাশ করা আছে ভূ-ভারতের কোথাও গরু মহিষ উট জবাই করা হলে সাথে সাথে তাকে ৬ মাস থেকে ৫ বছর জেল দেয়া হবে। আর সেই সাথে অর্থ দন্ড তো আছেই। গরু মহিষ উট জবাইয়ের কঠোর বিধি নিষেধের কারনে ভারতের অনেক মুসলমানই কুরবানী দিতে পারে না। যদিও সরকার থেকে বলা হয় কুরবানীর সময়ে কোন মুসলমান গরু মহিষ জবাইয়ের অনুমতি চাইলে আমরা তা অনুমতি দিব কিন্তু এই কথাটা শুধু কাগজ কলমে সত্য। কুরবানীর সময়ে ভারতের কোন মুসলমান গরু জবাই করার জন্য স্থানীয় কর্তৃপক্ষের অনুমতি চাইলেও সেই অনুমতি মিলে না। তাইলে ভারতের মুসলমানরা কিভাবে কুরবানী দেয় ? হ্যা ভারতের মুসলমানরা লুকিয়ে গরু মহিষ উট জবাই করে। কিন্তু লুকিয়ে জবাই করেও লাভ নাই। হিন্দুরা ঠিকই খুঁজে খুঁজে বের করে কোন বাড়িতে গরু মহিষ উট জবাই হয়েছিল। এরপর ঐ গৃহকর্তা কে হিন্দুরা লাঞ্জিত করে অনেক সময় বিজেপী rss শিবসেনার সদস্যরা দলবেঁধে ঐ মুসলমান গৃহকর্তার ঘরে ঢুকে উনার স্ত্রী কন্যাদের কে ধর্ষনও করে। ভারতের মুসলমানদের শুধু একটাই অপরাধ কেন তারা হিন্দুদের দেবতা গরুকে জবাই করেছে। এইবার কুরবানীর ঈদে আসাম উত্তর প্রদেশ গুজরাটের বহু মুসলমান হিন্দুদের হাতে লাঞ্জিত হয়েছে শুধু এই গরু মহিষ কুরবানী দেবার কারনে। মহিষও হিন্দুদের একজন দেবতা। মহিষাসুর নামে হিন্দুদের একজন দেবতা আছেন যিনি একবার স্বর্গ জয় করেছিলেন।
কিন্তু এর বিপরীতে বাংলাদেশ আমরা কি দেখতে পাই। বাংলাদেশে প্রতিদিন হাজার হাজার শুকর জবাই হচ্ছে। অনেক রেস্টুরেন্টেই শুকরের মাংস বিক্রি হয়। ঢাকার ফার্মগেট গুলশানে কয়েকটা পর্ক রেস্টুরেন্ট আছে যেখানে হিন্দু খৃস্টানরা নিয়মিত যেয়ে শুকরের মাংস খায়। বাংলাদেশের অনেক উপজাতি হিন্দু বৌদ্ধ ও খৃস্টানরা প্রতিদিন শুকর জবাই করে শুকরের মাংস খায়। কই আমরা তো কখনোই তাদের কে শুকর খাবার খাওয়ার জন্য কিছু বলছি না। কোন মুসলিম দেশেই শুকর জবাই করা নিষিদ্ধ না। প্রায় সব মুসলিম দেশেই হিন্দু বৌদ্ধ ও খৃস্টানরা চাইলেই শুকর খেতে পারবে। নাস্তিকরা নাকি মুক্তমনা ! তো ভারতের মুসলমানরা যে গরু মহিষ জবাই করলেই সাথে সাথে পুলিশ তাকে ধরে ৬ মাস জেল দেয় কোন নাস্তিককেই তো কখনোই দেখলাম না এর প্রতিবাদ করে কখনো কিছু বলতে। কিন্তু কথা কিন্তু ছিল এটাই এই মুক্তমনা রুপী নাস্তিকরাই হিন্দু ধর্মের এইসব কুসংস্কারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করবে। এই যে কুরবানী আসলেই নাস্তিকদের চিল্লাচিল্লী শুরু হয়ে যায় এর মূল কারন হল বাংলাদেশের মুসলমানরা গরু কুরবানী দেয়। মুসলমানরা যদি গরু কুরবানী না দিয়ে মহিশ উট কুরবানী দিত তাইলে কিন্তু কখনোই এইসব পশু প্রেমী রুপী হিন্দু গুলা কুরবানী নিয়ে এত কথা বলত না। আসলে এই নাস্তিক গুলা কুরবানী বিরোধী না এরা হচ্ছে গরু কুরবানী বিরোধী। যেহেতু এগুলি সব হিন্দু তাই গরু জবাই হতে দেখে এদের মাথা খারাপ হয়ে যায়। আসলে এগুলি একটাও নাস্তিক না। এগুলি হচ্ছে সব চাঁড়াল। নীচু জাতের হিন্দু গুলাই অনলাইনে নিজেকে মুসলিম ঘরের নাস্তিক বলে পরিচয় দিয়ে জাতে উঠতে চায়।
হিন্দুরা গরুর মাংস খাওয়া বাদ দিছে সম্রাট অশোকের সময় থেকে। সম্রাট অশোক শুধু গরুর মাংস না সম্রাট অশোক মহিষের মাংস খাওয়া যাবে না এই ফরমানও জারি করেছিল। কিন্তু সম্রাট অশোক একজন বৌদ্ধ ছিলেন। বর্তমানে বৌদ্ধরা গরু মহিষ শুকর সব ধরনের মাংস খায়। পার্থক্য হল বৌদ্ধরা গরু মহিষ নিজেরা জবাই করে না বৌদ্ধরা অন্যদের কে দিয়ে গরু মহিষ শুকর জবাই করায়। এক বৌদ্ধ সম্রাটের নির্দেশে হিন্দুরা গরুর মাংস খাওয়া বাদ দিলেও বৌদ্ধরা কিন্তু এখন গরুর মাংস ঠিকই খায়। এটা হিন্দুদের দূর্ভাগ্য ছাড়া আর কিছু না যে বৌদ্ধদের পাল্লায় পরে হিন্দুরা গরু মহিষের মাংস খাওয়া বাদ দিলেও বৌদ্ধরা এখন ঠিকই গরু মহিষের মাংস খায়। আর গরুর মাংস খাওয়া যাবে না এরকম কথা হিন্দু ধর্মের কোথাও বলা নাই। বৈদিক যুগে হিন্দুরা গরু মহিষ সব খেত। ভারতের প্রথম শ্রেনীর একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকা The Hindu তে প্রমান করা হয়েছে বৌদ্ধ ও জৈন ধর্ম প্রবর্তনের আগে হিন্দুরা সবাই গরু মহিষের মাংস খেত। আগ্রহীরা The Hindu পত্রিকার এই নিবন্ধটা পড়তে পারেন http://www.thehindu.com/2001/08/14/stories/13140833.htm
আসলে হিন্দুরা হল একটা মূর্খের জাত যারা এক বৌদ্ধ সম্রাটের নির্দেশে নিরামিষ ভোজী হয়েছে। মহা ভারতে গরুর মাংস খাওয়ার কথা বলা আছে রামায়নে বলা আছে রাম নিয়মিত গরুর মাংস খেতেন। মনু সংহিতায় গরুর মাংস খাবার কথা বলা আছে। তাইলে হিন্দুরা কেন গরুর মাংস খাবে না। আর গরুর মাংস খাওয়া যাবে না এরকম কোন নির্দেশ হিন্দুদের কোন ধর্মগ্রন্থে নাই। আর এমন তো না যে গরু ময়লা আবর্জনা খায় গরু একটি অপরিস্কার প্রানী। গরু খুবই পরিস্কার পরিচ্ছন একটা প্রানী। আর যেখানে হিন্দুরা গরুর চামড়ার জুতা পড়ে সেখানে তো আমি হিন্দুদের গরুর মাংস না খাওয়ার কোন কারন দেখি না। মূলত ভারতে গরু নিয়ে রাজনীতি হচ্ছে। বিজেপী গরুর মাংস খাওয়া যাবে না গরু আমাদের দেবী এই কথা বলে হিন্দুদের কে এক করে রাখতে চাচ্ছে। মূলত গরু কে বিজেপী এখন হিন্দুদের একটি কেন্দ্রীয় দেবতা বানাতে চাচ্ছে। তাই গরু নিয়ে বিজেপী যে বাড়াবাড়ি করে তা কোন ধর্মীয় দৃষ্টিকোন থেকে করে না তা করে তারা রাজনৈতিক দৃষ্টিকোন থেকে।
--------------------------------------------------------------
Picture: ভারতে কুরবানীর গোস্ত বহনের "অপরাধে" একজন মুসলমানকে এভাবে লাঞ্ছিত / নির্যাতিত করছে চরম্পন্থী / মোদী পন্থী হিন্দু ।
Photo: Farabi Post ====>>

হিন্দুরা গরুর মাংস খায় না এটা জানতাম কিন্তু হিন্দুরা যে মহিষের মাংসও খায় না তা জানতাম না। হিন্দুরা শুধু গরু মহিষ না হিন্দুরা উটের মাংসও খায় না। যেহেতু হিন্দুরা গরু মহিষ উটের মাংস খায় না তাই স্বাভাবিক ভাবে ভারতের মুসলমানরাও গরু মহিষ উটের মাংস খেতে পারে না। ভারতের পশু সম্পদ মন্ত্রনালয় থেকে আইন পাশ করা আছে ভূ-ভারতের কোথাও গরু মহিষ উট জবাই করা হলে সাথে সাথে তাকে ৬ মাস থেকে ৫ বছর জেল দেয়া হবে। আর সেই সাথে অর্থ দন্ড তো আছেই। গরু মহিষ উট জবাইয়ের কঠোর বিধি নিষেধের কারনে ভারতের অনেক মুসলমানই কুরবানী দিতে পারে না। যদিও সরকার থেকে বলা হয় কুরবানীর সময়ে কোন মুসলমান গরু মহিষ জবাইয়ের অনুমতি চাইলে আমরা তা অনুমতি দিব কিন্তু এই কথাটা শুধু কাগজ কলমে সত্য। কুরবানীর সময়ে ভারতের কোন মুসলমান গরু জবাই করার জন্য স্থানীয় কর্তৃপক্ষের অনুমতি চাইলেও সেই অনুমতি মিলে না। তাইলে ভারতের মুসলমানরা কিভাবে কুরবানী দেয় ? হ্যা ভারতের মুসলমানরা লুকিয়ে গরু মহিষ উট জবাই করে। কিন্তু লুকিয়ে জবাই করেও লাভ নাই। হিন্দুরা ঠিকই খুঁজে খুঁজে বের করে কোন বাড়িতে গরু মহিষ উট জবাই হয়েছিল। এরপর ঐ গৃহকর্তা কে হিন্দুরা লাঞ্জিত করে অনেক সময় বিজেপী rss শিবসেনার সদস্যরা দলবেঁধে ঐ মুসলমান গৃহকর্তার ঘরে ঢুকে উনার স্ত্রী কন্যাদের কে ধর্ষনও করে। ভারতের মুসলমানদের শুধু একটাই অপরাধ কেন তারা হিন্দুদের দেবতা গরুকে জবাই করেছে। এইবার কুরবানীর ঈদে আসাম উত্তর প্রদেশ গুজরাটের বহু মুসলমান হিন্দুদের হাতে লাঞ্জিত হয়েছে শুধু এই গরু মহিষ কুরবানী দেবার কারনে। মহিষও হিন্দুদের একজন দেবতা। মহিষাসুর নামে হিন্দুদের একজন দেবতা আছেন যিনি একবার স্বর্গ জয় করেছিলেন।
কিন্তু এর বিপরীতে বাংলাদেশ আমরা কি দেখতে পাই। বাংলাদেশে প্রতিদিন হাজার হাজার শুকর জবাই হচ্ছে। অনেক রেস্টুরেন্টেই শুকরের মাংস বিক্রি হয়। ঢাকার ফার্মগেট গুলশানে কয়েকটা পর্ক রেস্টুরেন্ট আছে যেখানে হিন্দু খৃস্টানরা নিয়মিত যেয়ে শুকরের মাংস খায়। বাংলাদেশের অনেক উপজাতি হিন্দু বৌদ্ধ ও খৃস্টানরা প্রতিদিন শুকর জবাই করে শুকরের মাংস খায়। কই আমরা তো কখনোই তাদের কে শুকর খাবার খাওয়ার জন্য কিছু বলছি না। কোন মুসলিম দেশেই শুকর জবাই করা নিষিদ্ধ না। প্রায় সব মুসলিম দেশেই হিন্দু বৌদ্ধ ও খৃস্টানরা চাইলেই শুকর খেতে পারবে। নাস্তিকরা নাকি মুক্তমনা ! তো ভারতের মুসলমানরা যে গরু মহিষ জবাই করলেই সাথে সাথে পুলিশ তাকে ধরে ৬ মাস জেল দেয় কোন নাস্তিককেই তো কখনোই দেখলাম না এর প্রতিবাদ করে কখনো কিছু বলতে। কিন্তু কথা কিন্তু ছিল এটাই এই মুক্তমনা রুপী নাস্তিকরাই হিন্দু ধর্মের এইসব কুসংস্কারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করবে। এই যে কুরবানী আসলেই নাস্তিকদের চিল্লাচিল্লী শুরু হয়ে যায় এর মূল কারন হল বাংলাদেশের মুসলমানরা গরু কুরবানী দেয়। মুসলমানরা যদি গরু কুরবানী না দিয়ে মহিশ উট কুরবানী দিত তাইলে কিন্তু কখনোই এইসব পশু প্রেমী রুপী হিন্দু গুলা কুরবানী নিয়ে এত কথা বলত না। আসলে এই নাস্তিক গুলা কুরবানী বিরোধী না এরা হচ্ছে গরু কুরবানী বিরোধী। যেহেতু এগুলি সব হিন্দু তাই গরু জবাই হতে দেখে এদের মাথা খারাপ হয়ে যায়। আসলে এগুলি একটাও নাস্তিক না। এগুলি হচ্ছে সব চাঁড়াল। নীচু জাতের হিন্দু গুলাই অনলাইনে নিজেকে মুসলিম ঘরের নাস্তিক বলে পরিচয় দিয়ে জাতে উঠতে চায়।
হিন্দুরা গরুর মাংস খাওয়া বাদ দিছে সম্রাট অশোকের সময় থেকে। সম্রাট অশোক শুধু গরুর মাংস না সম্রাট অশোক মহিষের মাংস খাওয়া যাবে না এই ফরমানও জারি করেছিল। কিন্তু সম্রাট অশোক একজন বৌদ্ধ ছিলেন। বর্তমানে বৌদ্ধরা গরু মহিষ শুকর সব ধরনের মাংস খায়। পার্থক্য হল বৌদ্ধরা গরু মহিষ নিজেরা জবাই করে না বৌদ্ধরা অন্যদের কে দিয়ে গরু মহিষ শুকর জবাই করায়। এক বৌদ্ধ সম্রাটের নির্দেশে হিন্দুরা গরুর মাংস খাওয়া বাদ দিলেও বৌদ্ধরা কিন্তু এখন গরুর মাংস ঠিকই খায়। এটা হিন্দুদের দূর্ভাগ্য ছাড়া আর কিছু না যে বৌদ্ধদের পাল্লায় পরে হিন্দুরা গরু মহিষের মাংস খাওয়া বাদ দিলেও বৌদ্ধরা এখন ঠিকই গরু মহিষের মাংস খায়। আর গরুর মাংস খাওয়া যাবে না এরকম কথা হিন্দু ধর্মের কোথাও বলা নাই। বৈদিক যুগে হিন্দুরা গরু মহিষ সব খেত। ভারতের প্রথম শ্রেনীর একটি জাতীয় দৈনিক পত্রিকা The Hindu তে প্রমান করা হয়েছে বৌদ্ধ ও জৈন ধর্ম প্রবর্তনের আগে হিন্দুরা সবাই গরু মহিষের মাংস খেত। আগ্রহীরা The Hindu পত্রিকার এই নিবন্ধটা পড়তে পারেন http://www.thehindu.com/2001/08/14/stories/13140833.htm
আসলে হিন্দুরা হল একটা মূর্খের জাত যারা এক বৌদ্ধ সম্রাটের নির্দেশে নিরামিষ ভোজী হয়েছে। মহা ভারতে গরুর মাংস খাওয়ার কথা বলা আছে রামায়নে বলা আছে রাম নিয়মিত গরুর মাংস খেতেন। মনু সংহিতায় গরুর মাংস খাবার কথা বলা আছে। তাইলে হিন্দুরা কেন গরুর মাংস খাবে না। আর গরুর মাংস খাওয়া যাবে না এরকম কোন নির্দেশ হিন্দুদের কোন ধর্মগ্রন্থে নাই। আর এমন তো না যে গরু ময়লা আবর্জনা খায় গরু একটি অপরিস্কার প্রানী। গরু খুবই পরিস্কার পরিচ্ছন একটা প্রানী। আর যেখানে হিন্দুরা গরুর চামড়ার জুতা পড়ে সেখানে তো আমি হিন্দুদের গরুর মাংস না খাওয়ার কোন কারন দেখি না। মূলত ভারতে গরু নিয়ে রাজনীতি হচ্ছে। বিজেপী গরুর মাংস খাওয়া যাবে না গরু আমাদের দেবী এই কথা বলে হিন্দুদের কে এক করে রাখতে চাচ্ছে। মূলত গরু কে বিজেপী এখন হিন্দুদের একটি কেন্দ্রীয় দেবতা বানাতে চাচ্ছে। তাই গরু নিয়ে বিজেপী যে বাড়াবাড়ি করে তা কোন ধর্মীয় দৃষ্টিকোন থেকে করে না তা করে তারা রাজনৈতিক দৃষ্টিকোন থেকে।
--------------------------------------------------------------
Picture: ভারতে কুরবানীর গোস্ত বহনের "অপরাধে"  একজন মুসলমানকে এভাবে লাঞ্ছিত / নির্যাতিত করছে চরম্পন্থী / মোদী পন্থী হিন্দু ।

2) Tablig Jamat =====>> 

নিম্নে তাবলীগ জামাতের কতগুলো বিশেষ বিশেষ ত্রুটি উল্ল্যেখ করা হোল। আশাকরি তারা গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা করবেন এবং সংশোধনের পদক্ষেপ নেবেনঃ LINK

3) Madina 24 dot Com ===>>

http://madina24.com/index.php

4) জীবনে সুখী হবার ১০ টি উপায়ঃ

১) অন্যের কাজে নাক গলাবেন না l
২) ক্ষমা করে মনে রাখবেন না l
৩) স্বীকৃতির জন্য কামনা করবেন না l
৪) হিংসা কে মাটি চাপা দিন l
৫) নিজেকে বদলান l
৬) যা থেকে পরিত্রান পাবেন
না, তা সহ্য করে নিন l
৭) সাধ্যাতীত কাজ এড়িয়ে চলুন l
৮) সৃষ্টিকর্তাকে স্মরণ করুন l
৯) মনকে শুন্য রাখবেন না l
১০) অতীত নিয়ে ভাববেন না l
..পোস্টটি ভাল লাগলে লাইক দিয়ে পেজ এ
একটিভ থাকুন...
----------------- Online Collection

5) "Father of the Taliban" ====>> 

Maulana Sami ul Haq (Urdu: مولانا سمیع الحق, Samī'u’l-Ḥaq; born 18 December 1937) is a Pakistani religious scholar and a politician. He is regarded as the "Father of the Taliban"[2][3] and has close ties to Taliban leader Mullah Mohammed Omar.[4] Sami ul Haq is currently the chancellor of Darul Uloom Haqqania, a Deobandi Islamic seminary which is the alma mater of many prominent Taliban members. Haq serves as chairman of the Difa-e-Pakistan Council and is the leader of his own faction of the Jamiat Ulema-e-Islam political party, known as JUI-S.[5] Sami ul-Haq is also a founding member of Muttahida Majlis-e-Amal the creator of Harkat-ul-Mujahideen, a religious organisation.[1]

6) Afganistan - - - -

The Northern Alliance fought a defensive war against the Taliban government. They received support from Iran, Russia, Turkey, India, Tajikistan and others,[2] while the Taliban were backed by al-Qaeda. The Northern Alliance was mostly made up of ethnic Tajiks, but later included Uzbeks, Hazaras, and Pashtuns.[3] The Taliban government was dominated by Pashtuns with other groups being the minority. After the US-led invasion and establishment of the Karzai administration in late 2001, the Northern Alliance broke apart and different political parties were formed.

7) Pakistan ===>> 


Fazal-ur-Rehman ( مولانا فضل الرحمٰن ,b. 19 June 1953), considerably influenced and assisted Benazir Bhutto to help shaping Taliban regime in Afghanistan in 1996

8) The Jamiat Ulema-e-Islam (Urdu: جمیعت علمائے اسلام; JUI; lit. Assembly of Islamic Clergy), is a religious conservative political bloc in Pakistan. The JUI refers to three different political parties. Its influential bloc is known as "JUI(F)" which is led by Fazal-ur-Rehman. Its second bloc is known as JUI(S) led by Sami-ul-Haq and third bloc is known as Jamiat Ulama-e-Islam Nazryati (JUI(N)) led by Maulana Asmatullah Khan.
9) The first president of the JUI was Allamah Shabbir Ahmad Usmani.
10) 

No comments:

Post a Comment