Wednesday, December 3, 2014

Daily Note 2014 12 A

 বিদ্যুৎ বিপর্যয়

1) ২০১০ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরের সময় বিদ্যুৎ আমদানির ব্যাপারে দু’দেশের মধ্যে আলোচনা হয়। পরে এ নিয়ে দু’দেশের মধ্যে ২৫ বছরের চুক্তি হয়। এই আমদানি চুক্তি কার্যকর করতে বাংলাদেশের ভেড়ামারা এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বহরমপুরে সুইচ স্টেশন স্থাপন করা হয়। একই সাথে দুই দেশের জাতীয় গ্রিড লাইনের সংযোগের জন্য বসানো হয় ৯৮ কি.মি. সঞ্চালন লাইন।
1.2) "আকবর আলি খান ভারত থেকে বিদ্যুত্ আমদানি চুক্তিরও সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, বাংলাদেশ প্রায় ১১শ’ কোটি টাকা ব্যয় করে বাংলাদেশ ও ভারত অংশে মোট ১২০ কিলোমিটার গ্রিডলাইন স্থাপন করে ৩ বছর পর ভারত থেকে বিদ্যুত্ আমদানির কোনো যুক্তি নেই। বাংলাদেশ এ টাকা খরচ করে এ সময়ের মধ্যে নিজস্ব বিদ্যুত্ কেন্দ্র স্থাপন করতে পারত। ভারতের যেখানে নিজেরই বিদ্যুত্ ঘাটতি রয়েছে, সেখানে তাদের সঙ্গে এ ধরনের বিদ্যুত্ আমদানি চুক্তির কোনো গ্রহণযোগ্যতা থাকতে পারে না।" (News of Aug - 2010)
2) শনিবার সারা দেশে বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের ব্যাপারে পাওয়ার গ্রিড কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুম আল বেরুনী বলেছিলেন, ভারত বাংলাদেশ বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইনে ত্রুটির কারণে হঠাৎ করে ৪৬২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। এতে করে যে ফ্রিকোয়েন্সিতে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছিল তা সম্ভব হয়নি। একে একে সব লাইন ট্রিপ করে সঙ্গে সঙ্গে বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোও বন্ধ হয়ে যায়। বিকেলে আবারও লাইন ট্রিপ করে।
আর ভেড়ামারার সাব স্টেশনের নির্বাহী প্রকৌশলী আলমগীর হোসেন বলেন, সকাল থেকেই স্বাভাবিক অবস্থায় ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি চলছিল। কিন্তু হঠাৎ করেই ১১টা ২৭ মিনিট ২৮ সেকেন্ড’র সময় টেকনিক্যাল ত্রুটি দেখা দেয়। এতে করে সারা দেশের সব বিদ্যুৎকেন্দ্র একযোগে বন্ধ হয়ে যায়। ফলে জাতীয় গ্রিড লাইন ফেল করে।
3) শনিবার ব্লাক আউটের পরপরেই পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশের এমডি মাসুম আল বেরুনী বলেছিলেন, ভারতের বিদ্যুৎ ট্রিপ করার কারণে সমস্যা হয়। তার এই বক্তব্য কেন স্বীকার করা হচ্ছে না? জানতে চাইলে তিনি তা এড়িয়ে যান। তবে একথা বলেন যে, তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন না পাওয়া পর্যন্ত কিছুই বলা যাচ্ছে না। - See more at: http://www.dailyinqilab.com/2014/11/03/216678.php#sthash.AA5DGIPh.dpuf
4) ভারতের পাওয়ার গ্রিড কোম্পানির উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তারা স্বীকার করেছেন, শনিবার ভারতীয় সময় ১১টায় (অর্থাৎ বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ১১টায়) বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিদ্যুৎ সরবরাহের যে ভেড়ামারা-বহরমপুর লাইন রয়েছে তার একটি লাইন মিনিটখানেকের জন্য ‘ট্রিপ’ করেছিল বা বসে গিয়েছিল। ভারতের হাই ভোল্টেজের এই লাইন ট্রিপ করার কারণে দেশজুড়ে বিদ্যুৎ বিভ্রাট দেখা দেয়।
4.1)  এ ব্যাপারে ভারতীয় কর্মকর্তাদের ভাষ্য হচ্ছে, এই লাইন ‘ট্রিপ’ করার সাথে সাথেই দ্বিতীয় আরেকটি লাইন স্বয়ংক্রিয়ভাবে সক্রিয় হয়ে ওঠে। ফলে বাংলাদেশ অংশে বিদ্যুৎ সরবরাহে কোন বিঘœ ঘটেনি। কিন্তু ভারতীয় অংশে লাইন ‘ট্রিপ’ করার কারণেই বাংলাদেশ অংশে বিদ্যুৎ বিপর্যয় ঘটেছে কি না-এ নিয়ে ভারতীয় কর্মকর্তারা কিছু বলেননি। সরকারে পক্ষ থেকেও এ নিয়ে নিশ্চুপতা অবলম্বন করা হচ্ছে। - See more at: http://www.dailyinqilab.com/2014/11/03/216678.php...
5) ভারতের একটি সাব স্টেশনে সমস্যার কারণেই বাংলাদেশে ভয়াবহ বিদ্যুৎ বিপর্যয় নেমে এসেছিল। সরকারের দিক থেকে একথা স্বীকার করা না হলেও আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় এমন তথ্যই এসেছে। সবকিছু খতিয়ে দেখতে সরকারের পক্ষ থেকে দু’টি তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। এর একটি আট সদস্যবিশিষ্ট এবং অপরটি পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট।
5.1)  এই কমিটি খতিয়ে দেখবে ভেড়ামারায় জাতীয় গ্রিডে বাংলাদেশ ও ভারত বিদ্যুৎ সঞ্চালন কী কারণে ক্রটি দেখা দিয়েছিল। ভারতের পাওয়ার গ্রিড কোম্পানির উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তারা স্বীকার করেছেন, শনিবার ভারতীয় সময় ১১টায় (অর্থাৎ বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ১১টায়) বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিদ্যুৎ সরবরাহের যে ভেড়ামারা-বহরমপুর লাইন রয়েছে তার একটি লাইন মিনিটখানেকের জন্য ‘ট্রিপ’ করেছিল বা বসে গিয়েছিল। ভারতের হাই ভোল্টেজের এই লাইন ট্রিপ করার কারণে দেশজুড়ে বিদ্যুৎ বিভ্রাট দেখা দেয়। - See more at: http://www.dailyinqilab.com/2014/11/03/216678.php...
6) ভারতের কারণেই বিদ্যুৎ বিপর্যয়!

The Daily Inqilab - November 3, 2014

7) দশ সহস্রাধিক লোকের আত্মহত্যা ===>> 

অর্থনৈতিক সংকটের কারণে ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকায় দশ সহস্রাধিক মানুষ আত্মহত্যার পথ বেছে নিতে বাধ্য হচ্ছে। এ ব্যাপারে ব্রিটিশ গবেষকদের একটি সমীক্ষা প্রকাশিত হয়েছে ব্রিটিশ সাইকিয়াট্রি জর্নালে। এতে বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোতে আত্মহত্যার ঘটনা আশংকাজনক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। এর নেপথ্যে বেকারত্বজনিত হতাশাকে প্রধান কারণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। এরপর রয়েছে ঋণ সমস্যা। মোট কথা, অর্থনৈতিক টানাপড়েনের কারণেই হতাশাগ্রস্তরা আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। উদ্বেগজনক এই তথ্যের ভেতর দিয়ে মানসিক স্বাস্থ্যসেবার গুরুত্ব কতোটা বেশি তা এই সমীক্ষায় প্রমাণিত হয়েছে।
7.1)  বিশ্বের এক নম্বর অর্থনীতির দেশ যুক্তরাষ্ট্রে পরিস্থিতি সবচেয়ে ভয়াবহ। সেখানে মন্দার প্রভাবও বেশি। যে কারণে এই দেশটিতে অতিরিক্ত সংখ্যায় ৪ হাজার ২৫০ জন লোক আত্মহত্যা করেছে বলে সমীক্ষা উল্লেখ করা হয়। এটা লক্ষণীয় যে, অর্থনৈতিক দৈন্য বৃদ্ধি পাবার সাথে সাথে যুক্তরাষ্ট্রে আত্মহননের গতিও বৃদ্ধি পেয়েছে। LINK

8) বুদ্ধিজীবী হত্যাকান্ড ===>> 


১৯৭১ সালে বুদ্ধিজীবী হত্যাকান্ডের অন্যতম প্রধান জল্লাদ, আলবদর কমান্ডার, দন্ডিত যুদ্ধাপরাধী পলাতক খুনী আশরাফুজ্জামান খান - See more at: http://www.eurobdnewsonline.com/usa-bangladeshi-community/2013/12/23/17132#sthash.cPmAd4t0.dpuf

9)  বিদ্যুৎ বিপর্যয় ===>> 

দৈনিক ‘যুগান্তর’ এ সম্পর্কে গতকাল যে রিপোর্ট প্রকাশ করেছে তার অংশবিশেষ নিম্নরূপ, ‘নাম প্রকাশ না করার শর্তে দেশের বেশক’জন বিদ্যুৎ বিশেষজ্ঞ যুগান্তরকে জানান, মোট সঞ্চালন লাইনের ১০ শতাংশ বিদ্যুৎ যদি গ্রিডলাইনে না থাকে কিংবা হঠাৎ করে কমে যায় তাহলে গ্রিডের চাহিদায় ধস নামবে। আর সরাসরি এর প্রভাব গিয়ে পড়বে জাতীয় গ্রিডে। অনেকে ধারণা করছেন, ভারত থেকে আসা বিদ্যুতের ভোল্টেজ চাহিদার তুলনায় অনেক কম ছিল। যার কারণেই মূলত এই বিপর্যয় ঘটেছে।’ - See more at: http://www.dailyinqilab.com/2014/11/03/216674.php#sthash.isTmZVyW.dpuf
10) যেখানে বিদ্যুতের চাহিদা দৈনিক ৬৭০০ মেগাওয়াট সেখানে ভারত থেকে মাত্র ৪৫০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানির জন্য সারাদেশকে সাধারণভাবে ১০ ঘণ্টা এবং দেশের অর্ধেকেরও বেশি অঞ্চলকে কমপক্ষে ১৭ ঘণ্টা বিদ্যুৎবিহীন অবস্থায় থাকতে হলো। - See more at: http://www.dailyinqilab.com/2014/11/03/216674.php#sthash.kHCzRaC8.dpuf
11) শনিবার সারা দেশে বিদ্যুৎ বিপর্যয়ের ব্যাপারে পাওয়ার গ্রিড কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসুম আল বেরুনী বলেছিলেন, ভারত বাংলাদেশ বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইনে ত্রুটির কারণে হঠাৎ করে ৪৬২ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। এতে করে যে ফ্রিকোয়েন্সিতে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হচ্ছিল তা সম্ভব হয়নি। একে একে সব লাইন ট্রিপ করে সঙ্গে সঙ্গে বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোও বন্ধ হয়ে যায়। বিকেলে আবারও লাইন ট্রিপ করে।
আর ভেড়ামারার সাব স্টেশনের নির্বাহী প্রকৌশলী আলমগীর হোসেন বলেন, সকাল থেকেই স্বাভাবিক অবস্থায় ভারত থেকে বিদ্যুৎ আমদানি চলছিল। কিন্তু হঠাৎ করেই ১১টা ২৭ মিনিট ২৮ সেকেন্ড’র সময় টেকনিক্যাল ত্রুটি দেখা দেয়। এতে করে সারা দেশের সব বিদ্যুৎকেন্দ্র একযোগে বন্ধ হয়ে যায়। ফলে জাতীয় গ্রিড লাইন ফেল করে। LINK
12)  শনিবার ব্লাক আউটের পরপরেই পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি অব বাংলাদেশের এমডি মাসুম আল বেরুনী বলেছিলেন, ভারতের বিদ্যুৎ ট্রিপ করার কারণে সমস্যা হয়। তার এই বক্তব্য কেন স্বীকার করা হচ্ছে না? জানতে চাইলে তিনি তা এড়িয়ে যান। তবে একথা বলেন যে, তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন না পাওয়া পর্যন্ত কিছুই বলা যাচ্ছে না। - See more at: http://www.dailyinqilab.com/2014/11/03/216678.php#sthash.AA5DGIPh.dpuf
13) ভারতের পাওয়ার গ্রিড কোম্পানির উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তারা স্বীকার করেছেন, শনিবার ভারতীয় সময় ১১টায় (অর্থাৎ বাংলাদেশ সময় সকাল সাড়ে ১১টায়) বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিদ্যুৎ সরবরাহের যে ভেড়ামারা-বহরমপুর লাইন রয়েছে তার একটি লাইন মিনিটখানেকের জন্য ‘ট্রিপ’ করেছিল বা বসে গিয়েছিল। ভারতের হাই ভোল্টেজের এই লাইন ট্রিপ করার কারণে দেশজুড়ে বিদ্যুৎ বিভ্রাট দেখা দেয়।
14) এ ব্যাপারে ভারতীয় কর্মকর্তাদের ভাষ্য হচ্ছে, এই লাইন ‘ট্রিপ’ করার সাথে সাথেই দ্বিতীয় আরেকটি লাইন স্বয়ংক্রিয়ভাবে সক্রিয় হয়ে ওঠে। ফলে বাংলাদেশ অংশে বিদ্যুৎ সরবরাহে কোন বিঘœ ঘটেনি। কিন্তু ভারতীয় অংশে লাইন ‘ট্রিপ’ করার কারণেই বাংলাদেশ অংশে বিদ্যুৎ বিপর্যয় ঘটেছে কি না-এ নিয়ে ভারতীয় কর্মকর্তারা কিছু বলেননি। সরকারে পক্ষ থেকেও এ নিয়ে নিশ্চুপতা অবলম্বন করা হচ্ছে। - See more at: http://www.dailyinqilab.com/2014/11/03/216678.php..
15) ভারতের একটি সাব স্টেশনে সমস্যার কারণেই বাংলাদেশে ভয়াবহ বিদ্যুৎ বিপর্যয় নেমে এসেছিল। সরকারের দিক থেকে একথা স্বীকার করা না হলেও আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় এমন তথ্যই এসেছে। সবকিছু খতিয়ে দেখতে সরকারের পক্ষ থেকে দু’টি তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। এর একটি আট সদস্যবিশিষ্ট এবং অপরটি পাঁচ সদস্যবিশিষ্ট।
16) মন্ত্রিপরিষদ সচিবগণের তালিকা
http://www.cabinet.gov.bd/site/view/cabinet_secretary

17) Israel ===>> 

বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতিদানকারী দেশটির নাম হচ্ছে ইজরায়েল। এটি নিঃসন্দেহে বিস্ময়কর একটা তথ্য। তবে, আরো বিস্ময়কর তথ্য হচ্ছে ইজরায়েল বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছে একবার নয়, দুই দুই বার।

ইজরায়েলের প্রথম স্বীকৃতি আসে মুক্তিযুদ্ধের প্রথম প্রহরে। প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের কাছে একাত্তর সালের এপ্রিল মাসের আটাশ তারিখে বাংলাদেশকে স্বীকৃতির চিঠি পাঠায় তারা। স্বীকৃতির সাথে সাথে ছিল যুদ্ধে সাহায্য করার জন্য সমরাস্ত্র দেবার অঙ্গীকার। বাংলাদেশ সরকার সেই স্বীকৃতি গ্রহণ করে নি। সমরাস্ত্র সাহায্যের প্রস্তাবও প্রত্যাখান করে।
দ্বিতীয়বার তারা আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দেয় বাহাত্তর সালের ফেব্রুয়ারী মাসের চার তারিখে। মন্ত্রীপরিষদের নিয়মিত সভার অপেক্ষা না করে সব মন্ত্রীর সাথে টেলিফোনে আলাপ করে, তাদের সম্মতি নিয়ে ইজরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রী বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবদুস সামাদ আজাদকে তারবার্তা পাঠান। LINK

18) Tajuddin Ahmed . . . our lost leader LINK



No comments:

Post a Comment