Saturday, December 27, 2014

Daily Note 2014 12 C

1) BD Food ===>> 

‘বর্তমানে সরকারি ভাণ্ডারে সাড়ে ১২ লাখ মেট্টিক টন খাদ্য মজুত আছে, যা গত বছরের এই সময় থেকে আড়াই লাখ মেট্টিক টন বেশি।আমন মৌসুমে ৩ লাখ মেট্টিক টন চাল সংগ্রহ করা হবে। (3 Dec, 2014 )

2) India Today ===>>

বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্ট অনুযায়ী ভারতে প্রতি বছর দূষিত পানি এবং বাতাসের কারণে মারা যায় প্রায় ৯ লাখ মানুষ। ১৯৯৯ থেকে ২০০৭ পর্যন্ত ঋণের টাকা শোধসহ এ জাতীয় কারণে ভারতে দুই লাখের বেশি কৃষক আত্মহত্যা করেছে। ২৪ লাখ মানুষ এইডসে আক্রান্ত। বিশ্বব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী তিন বছরের কম বয়সী ৪৬ শতাংশ শিশু পুষ্টিহীনতায় ভোগে। ভারতের প্রায় ৩৪ শতাংশ মানুষ নিরক্ষর। এর বিপরীতে ভারতের সমরপ্রস্তুতির দিকটি দেখা যাক। ভারতের অর্থমন্ত্রী প্রণব মুখার্জি ২৬ ফেব্রুয়ারি সে দেশের ২০১০-১১ অর্থবছরের বাজেট ঘোষণা করেছেন। বাজেটে গত অর্থবছরের চেয়ে সামরিক খাতে ব্যয় বৃদ্ধি করা হয়েছে প্রায় ৪ শতাংশ। বাজেটে সামরিক খাতে ব্যয় ধরা হয়েছে এক লাখ ৪৭ হাজার ৩৪৪ কোটি রুপি। আগামী বছরে সরকারের মোট ব্যয়ের ১৩ শতাংশ ব্যয় হবে সামরিক খাতে। গত অর্থবছরে এ ব্যয়ের পরিমাণ ছিল এক লাখ ৪১ হাজার ৭০৩ কোটি রুপি। এর আগের অর্থবছরে সামরিক ব্যয় বৃদ্ধি করেছিল ৩৪ শতাংশ। যা ছিল ভারতের ৬৪ বছরের ইতিহাসে নজিরবিহীন ঘটনা। গত এক দশকে ভারতে সামরিক ব্যয় ছিল ৪৫ হাজার ৬৯৪ কোটি রুপি। এক দশক পরে অর্থাৎ ২০০৯-১০ সালে এসে সেই ব্যয়ের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক লাখ ৪১ হাজার ৭০৩ কোটি রুপি। ভারত সামরিক খাতে ব্যয় বৃদ্ধির যে পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে তাতে ২০১৫ সাল পর্যন্ত প্রতি বছরে ৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ হারে সামরিক ব্যয় বৃদ্ধি পাবে। আর এতে ২০১৪-১৫ অর্থবছরে সামরিক খাতে বরাদ্দ গিয়ে দাঁড়াবে এক লাখ ৯২ হাজার ৩৯ কোটি রুপি। অথচ ভারতে হতদরিদ্র মানুষের সংখ্যা বিশ্বে সর্বাধিক।
2.1)  মূলত ভারতে পুঁজি বিকাশের সাথে সাথে বিরাট একটি জনগোষ্ঠী নির্যাতিত, নিপীড়ত এবং মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত।
3)

#BD MPs accounted for in India ??? True Seleucus! What a strange matter it is !!!

"কেন্দ্রীয় সরকার তার রাজ্য সরকারের কাছে হিসাব বা তথ্য চাইতেই পারে । "
=======================================>>> LINK
ভারতের লোকসভাকে দেয়া হলো বাংলাদেশী এমপিদের আর্থিক সুযোগ-সুবিধার হিসাব
http://mzamin.com/details.php?mzamin=+NTI2MDY%3D&s=Ng%3D%3D
বাংলাদেশী এমপিদের আর্থিক সুযোগ-সুবিধার বিস্তারিত জানতে চেয়েছে ভারতের লোকসভা সচিবালয়। এ নিয়ে তারা অফিসিয়ালি চিঠিও পাঠিয়েছে। সংসদ সচিবালয় ওই চিঠির ভিত্তিতে বাংলাদেশী এমপিদের বেতন, ভাতাসহ আনুষঙ্গিক সুযোগ-সুবিধার একটি হিসাব লোকসভায় পাঠিয়েছে। সংসদ সচিবালয় জানিয়েছে, লোকসভা থেকে সরাসরি স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সঙ্গে যোগাযোগ করে এ নিয়ে তথ্য চাওয়া হয়। তবে স্পিকার তাদের চিঠির মাধ্যমে অফিসিয়ালি তথ্য চাওয়ার অনুরোধ জানান।

4) Rajiv Dixit's 330 hour lectures with links ====>> LINK

5) #1971 - - - -

আরো এক সপ্তাহ আগে মুক্তিযুদ্ধ শেষ হতে পারতো: গ্যাভিন ইয়াং =====>>
যুদ্ধ আরো এক সপ্তাহ আগে শেষ হতে পারতো, কিন্তু প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান জেনারেল নিয়াজীকে (ঢাকাস্থ তৎকালীন পাকিস্তানী কমান্ডার) বুঝিয়েছিলেন যে, চীন ও আমেরিকা এখানে হস্তক্ষেপ করবে।

লন্ডন থেকে প্রকাশিত দ্য অবজার-এর রিপোর্টার গ্যাভিন ডেভিড ইয়াং যিনি মুক্তিযুদ্ধকালে ১৪ দিন ঢাকায় ছিলেন এবং এ এ কে নিয়াজী ও অন্যান্য পাকিস্তানীদের খুব কাছাকাছি ছিলেন তিনি তার লেখায় বিষয়টি খোলাসা করেন।

২০০১ সালের ২৮ জানুয়ারি পরলোকগত ইয়াং দ্য অবজারে লিখেছেন, পূর্বাঞ্চলের জেনারেলরা ১০ ডিসেম্বর যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব দেয়ার এবং নির্বাচিত বাঙালি নেতৃবৃন্দের কাছে ‘শান্তিপূর্ণ উপায়ে ক্ষমতা হস্তান্তরে’ প্রস্তুত ছিলেন। তারা এ মর্মে ইয়াহিয়ার কাছে খবরও পাঠিয়েছিলেন, কিন্তু চীন ও আমেরিকা পাকিস্তানের পক্ষে সামরিক অভিযান চালাবে এমন বক্তব্য দিয়ে ওই প্রস্তাব নাকচ করে দেন।

নিয়াজী ইয়াংকে বলেছেন, “আমরা নিরুপায় এবং এর মধ্যদিয়ে আগেভাগে যুদ্ধবিরতির আশা শেষ হয়ে গেলো।”

দুই দফা পুলিৎজার পুরস্কার বিজয়ী এ্যান্তনি লিউইস তার ‘অবিস্মরণীয়’ শীর্ষক নিবন্ধে এ বিষয়টি পরিষ্কার করেন। ১৯৭১ সালের ২০ ডিসেম্বর দ্য নিউইয়র্ক টাইমস-এ এ নিবন্ধ প্রকাশিত হয়। আমেরিকার সরকার সমর্থক বুদ্ধিজীবী হিসেবে পরিচিত লিউইস ২০১৩ সালের ২৫ মার্চ পরলোকগমন করেন।

তিনি তার নিবন্ধে বলেন, প্রকাশ্যে কিছুই না বলে ইয়াহিয়া খান যখন পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) নির্বাচিত নেতা শেখ মুজিবুর রহমানকে গ্রেফতার করেন এবং সৈন্যরা হাজার হাজার বাঙালিকে হত্যা করে কয়েক লাখ লোক শরণার্থী হয়ে দেশ ত্যাগ করে তখন মিস্টার খানের ওপর স্বল্প-বিস্তর প্রভাব খাটানোর ক্ষমতা আমেরিকার ছিল।

নিবন্ধে আরো বলা হয়, “শেখ মুজিবের (জাতির জনক) অবস্থান জানিয়ে দেয়ার আরেকটি বিষয় ছিল। আমেরিকা কখনোই তার গ্রেফতারের নিন্দা জানায়নি। সাধারণভাবে বিশ্বাস করা হয় যে, ইয়াহিয়া খানের কোনো রাজনৈতিক বিকল্প নেই। কিন্তু এখন পাকিস্তানের সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান আসগর খান (যিনি একজন রাজনীতিক ও ভারতের পুতুল হিসেবে পরিচিত) বলেন যে, ইয়াহিয়া কখনোই শেখ মুজিবকে গ্রেফতার করবেন না এবং মুজির তার সঙ্গে একটি রাজনৈতিক বিবৃতি দিতে পারেন।”

ভারতীয়দের জন্য এটা সন্দেহাতীত সত্য ছিল যে, তাদের মধ্যে একটি হিংস্রতা ছিল। কিন্তু শীর্ষস্থানীয় ভারতীয় কতিপয় জেনারেলের সঙ্গে সম্পর্কের ফলে ওই প্রতিনিধি তাদের একটি সংযমী গ্রুপ হিসেবেই দেখতে পান। পাকিস্তানীদের প্রতি তাদের জন্য তাদের সহমর্মিতা ও এক ধরনের সমঝোতাও ছিল এবং তাদের দেশটি ধ্বংস করার কোনো ইচ্ছাও তাদের ছিল না। অবশ্য কতিপয় সেনা এমনকি একটি জটিল আবেগঘন পরিস্থিতিতে যুদ্ধ কামনা করতেন। সূত্র: বাসস LINK

6) remittance ===>> 

বিদেশ থেকে রেমিট্যান্স আসার দিক দিয়ে শীর্ষে অবস্থান করছে ভারত, পরের অবস্থানেই রয়েছে চীন। অপরদিকে বিশ্বে রেমিট্যান্স খাত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বাংলাদেশের ক্ষেত্রে। কেননা, বাংলাদেশের গড় জাতীয় প্রবৃদ্ধিতে (জিডিপি) ১০ শতাংশেরও বেশি অবদান রাখে এ খাত। এ হার বিশ্বে সর্বোচ্চ। ফিচ নামের একটি সংস্থার গবেষণায় উঠে এসেছে এসব তথ্য। এ খবর দিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস টাইমস।

7)  World Bank ===>> 

" বিশ্বব্যাংক শিক্ষার যে কৌশলপত্র হাজির করেছে তাতে দেখা যাচ্ছে, তাদের লক্ষ্য হলো কর্পোরেট পুঁজির দক্ষ সেবক তৈরী করা। মানব সমাজ কর্তৃক অর্জিত জ্ঞানে সমৃদ্ধ বিকশিত মানুষ তৈরী বিশ্বব্যাংকের লক্ষ্য কখনই নয়। "

8) সৃজনশীল শিক্ষা উচ্ছেদে সৃজনশীল কৌশল ====>>


- - - শিক্ষার এই ব্যবস্থার পুরোপুরি বাণিজ্যিকীকরণ সম্পন্ন হয়েছে। সর্বস্তরে শিক্ষাকে বাণিজ্যিকীকরণ তো আছেই তার সাথে শিক্ষা নিয়ে মহাপরিকল্পনাও আছে। বিশ্বব্যাংক শিক্ষার যে কৌশলপত্র হাজির করেছে তাতে দেখা যাচ্ছে, তাদের লক্ষ্য হলো কর্পোরেট পুঁজির দক্ষ সেবক তৈরী করা। মানব সমাজ কর্তৃক অর্জিত জ্ঞানে সমৃদ্ধ বিকশিত মানুষ তৈরী বিশ্বব্যাংকের লক্ষ্য কখনই নয়। আসল উদ্দেশ্য কর্পোরেট পুঁজির সেবক তৈরী করা। আর ওই কর্পোরেটদের সেবক কতিপয় ব্যক্তি এবং বাংলাদেশের শাসকরা সব মিলিয়ে বিশ্বব্যাংকের কৌশলপত্র বাস্তবায়নের জন্য এই দেশকে এক উর্বর ক্ষেত্র হিসেবেই গণ্য করছে। এখন প্রয়োজন এর বিরুদ্ধে সবাইকে রুখে দাড়ানো।। - - - - LINK
----------------------------------------------------------------- ফারুক আহমেদ

9) neo colonialism ===>> 

বহুজাতিক করপোরেশন, বৈদেশিক প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ, বৈদেশিক পোর্টফোলিও বিনিয়োগ, জাতিসংঘ, আন্তর্জাতিক অর্থ তহবিল (আইএমএফ), বিশ্ব ব্যাংক, এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক, আফ্রিকান উন্নয়ন ব্যাংক এবং ইন্টার-আমেরিকান উন্নয়ন ব্যাংকের মতো আঞ্চলিক পুঁজি-ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানসমূহ, বৈদেশিক ঋণ ও সাহায্য, দাতা সংস্থাসমূহ, দাতা দেশ ও সংস্থাসমূহের কনসর্টিয়াম, আন্তর্জাতিক ব্যাংক ও বীমা প্রতিষ্ঠানসমূহ, গ্যাট ও তদপরবর্তী বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (ডব্লিউটিও), আন্তর্জাতিক চুক্তি ও কনভেনশনসমূহ, জি-সেভেন (বা জি-এইট), এনজিও মডেল, কাঠামোগত বিন্যাস কর্মসূচি, বিশ্বায়ন– এগুলো সবই এই নব্য-সাম্রাজ্যবাদী ‘আধিপত্য ও পরনির্ভরতা’ কাঠামোর লালনকারী বিভিন্ন কলাকৌশল, প্রতিষ্ঠান ও ডাইমেনশান।  LINK 

No comments:

Post a Comment