Monday, August 11, 2014

Daily Note 2014 08 O

1) Hadith ===>> 

রাসূল (সাঃ) বললেন, "তোমরা ইম্মা'আ হবে না"
তাকে জিজ্ঞেস করা হল, "ইম্মা'আ কি?"
তিনি বললেন,
" ইম্মা'আ হচ্ছে, লোকে যখন 'হ্যা হ্যা' করে তখন 'হ্যা হ্যা' করা, লোকে যখন 'না না' করে, তখন 'না না' করা"

2) উলূল আমর ======>>

“এবং (আমরা রাসূল (সাঃ) এর সাথে এ বাই’আতও করেছি যে) আমরা ‘উলূল আমরের’ সাথে ততক্ষন পর্যন্ত বিবাদ করবনা, যতক্ষন না সে প্রকাশ্য কুফুরীতে লিপ্ত হয়; (রাসূল সাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন) এমন কুফুরী যে বিষয়ে তোমাদের কাছে আল্লাহর পক্ষ থেকে আগত কোন শক্তিশালী প্রমান রয়েছে।”
ইমাম মুসলিম (রহঃ) হযরত আ’উফ ইবনে মালিক (রাঃ) এর সূত্রে বর্ণনা করেন,
“বলা হলো হে আল্লাহর রাসূল! আমরা কি তরবারী দ্বারা তাদেরকে অপসারণ করবো না ? তিনি বল্লেন ‘না! যতক্ষন পর্যন্ত তারা তোমাদের মাঝে সালাত কায়েম রাখবে।” LINK

3) #‎কর্নেল_তাহের‬ - - - - - - -

শেখ মুজিব সরকারকে উৎখাতের জন্য তাহেরের নিজস্ব পরিকল্পনা ছিল। শেখ মুজিবের প্রতি তার ক্ষোভ ছিল অপরিসীম। তাহের মনে করতেন, মুজিব সরকার সেনাবাহিনীর উন্নয়নে চরম অবহেলা দেখিয়েছে এবং রক্ষীবাহিনীর মতো একটা কুখ্যাত আধাসামরিক বাহিনী তৈরি করেছে। তিনি সংশ্লিষ্ট মহলের কাছে এর তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন। যুদ্ধের সময় ভারতের সঙ্গে করা গোপন চুক্তির ব্যাপারেও তিনি প্রধানমন্ত্রীর কাছে প্রতিবাদ জানিয়েছিলেন। বাহাত্তর সালের নভেম্বরেই এসব ঘটেছিল এবং এ কারণেই লে. কর্নেল জিয়াউদ্দিন এবং তিনি যার যার রাজনৈতিক লাইন বেছে নিয়েছিলেন। অবশ্য তারা পরস্পরের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতেন এবং সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে মতবিনিময় করতেন। ছিয়াত্তরে তাহের ও অন্যদের বিচারের সময় তাহের এসব কথা উল্লেখ করেন।” ===>> LINK 
তাহের বলেছিল, উচিত ছিল বঙ্গবন্ধুর লাশ বঙ্গোপসাগরে ফেলা ====>>

3-a) “সন্ধ্যায় খোন্দকার মোশ্তাক আহ্মাদ বঙ্গভবনে প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেন। শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে তাহের উপস্থিত ছিলেন। দু’দিন পর ১৭ই আগস্ট সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নঈম জাহাঙ্গীর নারায়ণগঞ্জে তাহেরের বাসায় যান পরিস্থিতি সম্পর্কে আঁচ করতে। ১৯৭১ সালে নঈম ১১ নম্বর সেক্টরে তাহেরের সহযোদ্ধা ছিলেন এবং প্রায়ই তার সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করতেন। তাহের আক্ষেপ করে নঈমকে বললেন, "ওরা বড় রকমের একটা ভুল করেছে। শেখ মুজিবকে কবর দিতে অ্যালাও করা ঠিক হয়নি। এখন তো সেখানে মাজার হবে। উচিত ছিল লাশটা বঙ্গোপসাগরে ফেলে দেয়া। ”

3-b) তাহের বলেছিল, উচিত ছিল বঙ্গবন্ধুর লাশ বঙ্গোপসাগরে ফেলা ====>>

“সন্ধ্যায় খোন্দকার মোশ্তাক আহ্মাদ বঙ্গভবনে প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেন। শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে তাহের উপস্থিত ছিলেন। দু’দিন পর ১৭ই আগস্ট সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নঈম জাহাঙ্গীর নারায়ণগঞ্জে তাহেরের বাসায় যান পরিস্থিতি সম্পর্কে আঁচ করতে। ১৯৭১ সালে নঈম ১১ নম্বর সেক্টরে তাহেরের সহযোদ্ধা ছিলেন এবং প্রায়ই তার সঙ্গে দেখা-সাক্ষাৎ করতেন। তাহের আক্ষেপ করে নঈমকে বললেন, ওরা বড় রকমের একটা ভুল করেছে। শেখ মুজিবকে কবর দিতে অ্যালাও করা ঠিক হয়নি। এখন তো সেখানে মাজার হবে। উচিত ছিল লাশটা বঙ্গোপসাগরে ফেলে দেয়া।


4) Mujib's attitude towards Bhutto after 1971 ====>> 

নীচের উক্তি ৩ টি ভারতীয় সাংবাদিক কুলদীপ নায়ার কে শেখ ‪#‎মুজিব‬ ১৯৭৪ সালের ২৭ শে ফেব্রুয়ারী করেছিল, পরে যা ২৮ শে ফেব্রুয়ারী লন্ডন টাইমসে প্রকাশিত হয়। =====>>
**আমি জনাব ভুট্টোর ভালবাসায় আবেগে আপ্লুত যেভাবে আমাকে সে হাজার হাজার ছেলে মেয়ে দিয়ে সংবর্ধনা দিয়েছে***
**আমি সব কিছু ভুলে যেয়ে নতুন করে শুরু করতে চাই তুমি জান আমার মানুষদের স্মরনশক্তি কত কম তারাও শিঘ্রি সব ভুলে যাবে। আমি তাদের বলছি সব ভুলে পাকিস্তানের সাথে নতুন করে শুরু করা হোক***
**আমি আমার পুরানো ঘনিষ্ট বন্ধু ভুট্টোকে যেন সর্বোচ্চ সাহায্য করতে পারি***
---------------------------------------------------------------- (online collection)

5) দ্বিতীয় বিবাহ করা মস্ত বড় অন্যায় যখন তা করে কোনো মৌলভি।

দ্বিতীয় বিবাহ করা হয় ধর্মীয় অধিকার যখন তা করে হুমায়ন আহমেদ
-------চুষিলীয় দৃষ্টি ভঙ্গী   LINK
6) ভারতের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট A P J Abdul Kalam সম্পর্কে সে দেশের মুসলিম স্কলার + কংগ্রেস নেতা মরহুম Dr Zakaria ( আমেরিকার প্রখ্যাত সাংবাদিক Fareed Zakaria -এর পিতা) যা বলেছিলেন - - -
Dr Zakaria wrote on A P J Abdul Kalam ====>>

A P J Abdul Kalam (Ex-President of India) cannot be considered a Muslim because he

a) does not involve himself in the affairs of the community and
b) he does not follow Islamic tenets like fasting during Ramzaan, saying namaaz five times a day.
c) Kalam's favourite scripture was the Bhagvad Gita, and favourite deity was Krishna.
d) Kalam will not make a Muslim President on the lines of Dr Zakir Hussain and Fakhruddin Ali Ahmed 

No comments:

Post a Comment