Saturday, August 2, 2014

Daily Note 2014 08 C


1) রাসুল সাঃ -এর বংশ লতিকা ( ঊর্ধ্বতন পুরুষ )

=====>> @ 7m:55s
https://www.youtube.com/watch?v=JxKPj2gG5lk

2) ইমাম আবু হানিফা রাহঃ বর্ণনা করেন :


« ان اعلم الناس اعلمهم باختلاف الناس »

নিশ্চয়ই জনগণের মধ্যে সর্বজ্ঞানী হচ্ছে সেই ব্যক্তি যে, বিভিন্ন জ্ঞানী ব্যক্তিদের জ্ঞানগত দৃষ্টিভঙ্গির উপর দক্ষতা ও আধিপত্য রাখে।

আর যেহেতু জাফর বিন মোহাম্মদ ( ইমাম জাফর সাদিক রাহঃ ) এ দক্ষতার অধিকারী, তাই তিনিই হচ্ছেন সর্বজ্ঞানী ব্যক্তি।

3) আল্লাহ  ============>>

ইমাম আবু হানীফা (রহঃ) বলেন, ‘যে বলবে যে, আল্লাহ আসমানে আছেন, না যমীনে আছেন আমি তা জানি না, সে কুফরী করবে। অনুরূপভাবে যে বলবে যে, তিনি আরশে আছেন। কিন্তু আরশ আকাশে, না যমীনে অবস্থিত আমি তা জানি না। সেও কুফরী করবে। কেননা উপরে থাকার জন্যই আল্লাহকে ডাকা হয়; নীচে থাকার জন্য নয়। আর নীচে থাকাটা আল্লাহর রুবূবিয়্যাত এবং উলূহিয়্যাতের গুণের কিছুই নয়’। [ আল-ফিক্বহুল আবসাত, পৃঃ ৫১ ]

4) শিরক ও জুলুম ========>>


কাঁকর যুক্ত ভূমির উপর দিয়ে অন্ধকার রাতে পিঁপড়া যেমন সন্তর্পণে অগ্রসর হয় ----- শিরক-ও তেমনি নীরবে অনুপ্রবেশ করে । বরং শিরক এর চেয়ে-ও সন্তর্পণে আগমণ করে । জুলুমের প্রতি তোমার কিছুটা আকর্ষণ এবং ইনসাফের প্রতি কিছুটা ঘৃণা-ও সাধারণ পর্যায়ের শিরক । আর আকর্ষণ ও ভালবাসা এবং ঘৃণা ও অসন্তোষ-ই তো হচ্ছে দীন । ----- আল-হাদীস

5) খেযাব ========>>

রাসূল (ছাঃ) বলেন, শেষ যামানায় একশ্রেণীর লোক চুল-দাড়িতে কালো রং দ্বারা খেযাব দিবে। দেখতে কবুতরের বুকের মত সুন্দর লাগবে। তারা জান্নাতের সুগন্ধিও পাবে না (আবুদাউদ হা/৪২১২)।

6) জারজ সন্তানের আধিক্য ====>>

রসূল (সা) বলেছেনঃ আমার উম্মাত সর্বদা কল্যাণের উপর থাকবে যতক্ষণ তাদের মধ্যে জারজ সন্তানের আধিক্য দেখা না দিবে। যখন তাদের মধ্যে জারজ সন্তান বেড়ে যাবে তখনই আল্লাহ্‌ তা‘আলা তাদেরকে ব্যাপক আযাব দিবেন। --- সহীহ আত-তারগীব, হাদীস ২৪০০

7) আলেম সম্প্রদায় ========>

রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন- কেয়ামতের দিন সুমহান আল্লাহ বলবেন, “হে আলেম সম্প্রদায়! হে আলেম সম্প্রদায়! আমার পরিচয় প্রকাশের জন্য তোমাদেরকে আমি ই’লম (জ্ঞান) দান করেছি। তোমরা দাঁড়াও, নিশ্চয়ই আমি তোমাদেরকে ক্ষমা করে দিয়েছি।”
---------- হাদীসে কুদসী (এ হাদীসটি তিবী হযরত জাবির (রা) থেকে সংগ্রহ করেছেন। )

8) নারী ও পুরুষের নামাজের পার্থক্য =====>>

LINK
http://ulamaehaque.blogspot.com/search?updated-min=2012-01-01T00%3A00%3A00-08%3A00&updated-max=2013-01-01T00%3A00%3A00-08%3A00&max-results=40



9) আলবানী সাহেবের তারাজু নিয়ে লেখা আরেকটি কিতাব হলো,

আত-তাম্বিহাতুল মালিহা আলা মা তারাজায়া আনহুল আল্লামা আল-আলবানী। এটি নিচের লিংক থেকে ডাউন লোড করুন। এ কিতাবেও আলবানী সাহেব এর সহীহ ও যয়ীফ বলার ক্ষেত্রে পূর্বের মত থেকে প্রত্যাবতর্ সংক্রান্ত বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে এবং আলবানী সাহেবের রুজু করা হাদীস সঙ্কলন করা হযেছে। ডাউনলোড লিংক,
http://www.alalbany.net/?p=5043

10) উসুলে ফিকাহ ===>> 

যে আমল যে পরিমাণ অধিক হয়, তার রেওয়ায়েত-ও সে পরিমাণ হ্রাস পায়। কেননা অবিচ্ছিন্ন আমল-ধারা নিজেই একটি বড় শক্তিশালী দলিল এবং এ ক্ষেত্রে রেওয়ায়েতের -ও খুব একটা দরকার পরে না ------তোহফায়ে আহলে হাদীস , পৃ-৩৬

11) মুনাজাত ====>> 

হযরত মাওলানা আনওয়ার শাহ কাশ্মীরী (রহঃ) বুখারী শরীফের ব্যাখ্যা গ্রন্থে বলেন, “নামাযের পর মুনাজাত করার পক্ষের হাদীসগুলোর ব্যাপারে ফিকাহবিদগণ নফল এবং ফরয উভয় নামাযকেই শামিল করেছেন।” --- (ফাইযুল বারী, ৪:৪৭ পৃঃ)

12) মুনাজাত ====>> 

মাওলানা জাফর আহমদ উসমানী (রহঃ) বলেন, “ফরজ নামাযের পর মুনাজাত নফল নামাযের অপেক্ষা উত্তম।” (ই’লাউস সুনান, ৩ঃ১৬৭ পৃঃ)








No comments:

Post a Comment