1) “জয় বাংলা শ্লোগানের” জন্ম ইতিহাস ।
১৯৬৯ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর মধুর কেন্টিনে সিরাজপন্থী (সিরাজুল আলম খান নিউক্লিয়াসের জনক ) জনাব আফতাব আহম্মেদ জয়বাংলা শ্লোগান প্রথম উচ্চারণ করেন আর তা রিসিভ করেন চিশতী হেলালুর রহমান/ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান ১৯৭০ সালের ৭ই জুন রেসকোর্সের মাঠে প্রথম জয়বাংলা শ্লোগান উচ্চারন করেন। এই শ্লোগানের (এর বিপরীতে ছাত্র ইউনিয়নের পালটা শ্লোগান ছিলো জয় সর্বহারা),। LINK
2) বৃটিশদের চাপিয়ে দেয়া এই বিচার ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন দরকার, বর্তমান বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে : ড. আকবর আলী খাঁন ===>> LINK
3) আমি দৃঢ়তার সাথে বলবো বাংলাদেশের নিম্ন আদালতের বিচারকরা বর্তমানে রিমান্ড ও মামলা প্রত্যাহার সংক্রান্ত যে সমস্ত আদেশ দিচ্ছেন তার শতকরা পঁচানববই ভাগ আদেশই বেআইনী এবং অবৈধ।
--------------- এসএম জাহাঙ্গীর আলম
এলএল বি অনার্স, এলএল এম, এডভোকেট, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট LINK
4) রক্ষীবাহিনী ............... // ১৯৭৩
বাংলাদেশের বিচার বিভাগ কোন পথে? // এসএম জাহাঙ্গীর আলম ====>>
সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা চরমভাবে খর্ব করা হয়, প্রবর্তন করা হয় নিবর্তনমূলক আইন, যা কালো আইন নামে পরিচিত Special Powers Act 1974 স্বাধীনতা উত্তর শাসক গোষ্ঠীর অত্যাচারের মাত্রা এতই ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করছিল যে, মানুষ ঘুমের ঘোরে অাঁতকে উঠত। জাতীয় রক্ষীবাহিনী অসংখ্য মানুষ বিনা বিচারে আটকিয়ে রেখে নিষ্ঠুর নির্যাতনের মাধ্যমে হত্যা ও গুম করে। সে সময় মহামান্য হাইকোর্ট একটি রিট মামলা নিত্তি করতে গিয়ে আক্ষেপ করে বলেছিলেন ‘‘Shajahan was never found again just Vanished in the air" মামলার কাহিনীটা ছিল নিম্নরূপ :
১৯৭৩ সালের ১৮ ডিসেম্বর শাজাহান নামের ১৮ বছরের এক যুবককে সরকারের অস্ত্রধারী বাহিনী গুলিস্তান সিনেমা হলের সামনে থেকে গ্রেফতার করে রক্ষীবাহিনীর নিকট হস্তান্তর করে। রক্ষীবাহিনী তাকে শেরে বাংলা নগরস্থ হেড কোয়ার্টারে ১৯৭৪ সালের ২রা জানুয়ারি পর্যন্ত আটকিয়ে রেখে অমানুষিক নির্যাতন করে। শাজাহানের বড় ভাই মোহসিন শরীফ খবর শুনে ঢাকা এসে ১৯৭৩ সালের ৩০ ডিসেম্বর এবং ১৯৭৪ সালের ২রা জানুয়ারি তার ভায়ের সাথে সাক্ষাৎ করে নির্যাতনের কথা জানতে পারে। মোহসিন শরীফ রক্ষীবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ করে তার ভাইকে উদ্ধার করতে ব্যর্থ হয়ে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট ডিভিশনে হেবিয়াস কর্পাস রিট করে। হাইকোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ রুলজারি করে এবং সরকারকে, শাজাহানকে আদালতের সামনে হাজির করার নির্দেশ প্রদান করেন কিন্তু সরকার তার জবাবে এফিডেভিট প্রদান করে জানান, শাজাহান তাদের জিম্মা হতে ১৯৭৩ সালের ২৮ ডিসেম্বর পালিয়ে গিয়েছে। তখন আদালত ক্ষোভের সাথে উপরোক্ত মন্তব্য করে রিট পিটিশনটি নিত্তি করেন। সূত্র- "The long Echoes by Justice Badrul Haider Chowdhury (1st edition February 1990 page- 56-59), কালের বিবর্তনে সরকার আসে সরকার যায় কিন্তু রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ তথা আধুনিক রাষ্ট্র বিজ্ঞানের ভাষায় বিরোধী দলীয় নেতাকর্মীদের উপর জুলুম নির্যাতনের মাত্রার তেমন কোন হেরফের হয় না। LINK
5) রাজধানীর উত্তরায় ছয়তলা ভবনের ছাদ থেকে পড়ে রিয়া (১৩) নামে এক কিশোরী গৃহকর্মীর মৃত্যু হয়েছে। LINK
১৯৬৯ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর মধুর কেন্টিনে সিরাজপন্থী (সিরাজুল আলম খান নিউক্লিয়াসের জনক ) জনাব আফতাব আহম্মেদ জয়বাংলা শ্লোগান প্রথম উচ্চারণ করেন আর তা রিসিভ করেন চিশতী হেলালুর রহমান/ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান ১৯৭০ সালের ৭ই জুন রেসকোর্সের মাঠে প্রথম জয়বাংলা শ্লোগান উচ্চারন করেন। এই শ্লোগানের (এর বিপরীতে ছাত্র ইউনিয়নের পালটা শ্লোগান ছিলো জয় সর্বহারা),। LINK
2) বৃটিশদের চাপিয়ে দেয়া এই বিচার ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন দরকার, বর্তমান বাংলাদেশের বিচার ব্যবস্থা ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে : ড. আকবর আলী খাঁন ===>> LINK
3) আমি দৃঢ়তার সাথে বলবো বাংলাদেশের নিম্ন আদালতের বিচারকরা বর্তমানে রিমান্ড ও মামলা প্রত্যাহার সংক্রান্ত যে সমস্ত আদেশ দিচ্ছেন তার শতকরা পঁচানববই ভাগ আদেশই বেআইনী এবং অবৈধ।
--------------- এসএম জাহাঙ্গীর আলম
এলএল বি অনার্স, এলএল এম, এডভোকেট, বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট LINK
4) রক্ষীবাহিনী ............... // ১৯৭৩
বাংলাদেশের বিচার বিভাগ কোন পথে? // এসএম জাহাঙ্গীর আলম ====>>
সংবিধানের চতুর্থ সংশোধনীর মাধ্যমে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা চরমভাবে খর্ব করা হয়, প্রবর্তন করা হয় নিবর্তনমূলক আইন, যা কালো আইন নামে পরিচিত Special Powers Act 1974 স্বাধীনতা উত্তর শাসক গোষ্ঠীর অত্যাচারের মাত্রা এতই ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করছিল যে, মানুষ ঘুমের ঘোরে অাঁতকে উঠত। জাতীয় রক্ষীবাহিনী অসংখ্য মানুষ বিনা বিচারে আটকিয়ে রেখে নিষ্ঠুর নির্যাতনের মাধ্যমে হত্যা ও গুম করে। সে সময় মহামান্য হাইকোর্ট একটি রিট মামলা নিত্তি করতে গিয়ে আক্ষেপ করে বলেছিলেন ‘‘Shajahan was never found again just Vanished in the air" মামলার কাহিনীটা ছিল নিম্নরূপ :
১৯৭৩ সালের ১৮ ডিসেম্বর শাজাহান নামের ১৮ বছরের এক যুবককে সরকারের অস্ত্রধারী বাহিনী গুলিস্তান সিনেমা হলের সামনে থেকে গ্রেফতার করে রক্ষীবাহিনীর নিকট হস্তান্তর করে। রক্ষীবাহিনী তাকে শেরে বাংলা নগরস্থ হেড কোয়ার্টারে ১৯৭৪ সালের ২রা জানুয়ারি পর্যন্ত আটকিয়ে রেখে অমানুষিক নির্যাতন করে। শাজাহানের বড় ভাই মোহসিন শরীফ খবর শুনে ঢাকা এসে ১৯৭৩ সালের ৩০ ডিসেম্বর এবং ১৯৭৪ সালের ২রা জানুয়ারি তার ভায়ের সাথে সাক্ষাৎ করে নির্যাতনের কথা জানতে পারে। মোহসিন শরীফ রক্ষীবাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ করে তার ভাইকে উদ্ধার করতে ব্যর্থ হয়ে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট ডিভিশনে হেবিয়াস কর্পাস রিট করে। হাইকোর্টের একটি ডিভিশন বেঞ্চ রুলজারি করে এবং সরকারকে, শাজাহানকে আদালতের সামনে হাজির করার নির্দেশ প্রদান করেন কিন্তু সরকার তার জবাবে এফিডেভিট প্রদান করে জানান, শাজাহান তাদের জিম্মা হতে ১৯৭৩ সালের ২৮ ডিসেম্বর পালিয়ে গিয়েছে। তখন আদালত ক্ষোভের সাথে উপরোক্ত মন্তব্য করে রিট পিটিশনটি নিত্তি করেন। সূত্র- "The long Echoes by Justice Badrul Haider Chowdhury (1st edition February 1990 page- 56-59), কালের বিবর্তনে সরকার আসে সরকার যায় কিন্তু রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ তথা আধুনিক রাষ্ট্র বিজ্ঞানের ভাষায় বিরোধী দলীয় নেতাকর্মীদের উপর জুলুম নির্যাতনের মাত্রার তেমন কোন হেরফের হয় না। LINK
5) রাজধানীর উত্তরায় ছয়তলা ভবনের ছাদ থেকে পড়ে রিয়া (১৩) নামে এক কিশোরী গৃহকর্মীর মৃত্যু হয়েছে। LINK
No comments:
Post a Comment