Sunday, June 1, 2014

Daily Note 2014 06 A

1) #বাবরি_মসজিদ ====>>


১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর ভারতে রাম জন্মভূমি আন্দোলনের নামে ষোড়শ শতকের স্থাপত্য বাবরি মসজিদকে গুঁড়িয়ে দিয়েছিল ধর্মান্ধ কিছু লোক। এতদিন পর্যন্ত দাবি করা হতো, নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাওয়া উন্মত্ত জনতার দল নাকি ঐতিহাসিক এই স্থাপত্য ধ্বংসের জন্য দায়ী। কিন্তু কোবরা পোস্টের ২৩ জনের ওপর করা একটি স্টিং অপরেশন বদলে দেয় বাবরি মসজিদ ধ্বংসের নেপথ্য। এই স্টিং অপরেশনে দাবি করা হয়েছে, সঙ্ঘ পরিবার বাবরি মসজিদ ধ্বংসের নীল নকশা তৈরি করেছিল অনেক আগেই। উন্মত্ত জনতা নয়, সেই নকশার বাস্তব রূপ দিয়েছিল সঙ্ঘ পরিবারের স্বেচ্ছাসেবকরাই। - - - - - C/O,
LINK

2) #সাভারকর =====>>


সাভারকরকে হিন্দুত্ব রাজনৈতিক মতাদর্শের প্রবক্তা বলে গণ্য করা হয়। আধুনিক হিন্দু জাতীয়তাবাদী রাজনৈতিক দলগুলো সাভারকরকে পরম পুজনীয় হিসাবে সম্মান করে থাকে। করম চাঁদ গান্ধীর হত্যাকাণ্ডের সাথে সাভারকর জড়িত ছিল বলে অভিযোগ রয়েছে। LINK

3) শাইখ আলবানী ===>>


4) শিক্ষা ক্ষেত্রে BAL -এর অবদান ===>> 



http://www.now-bd.com/manabzamin/2014/06/01/27577.htm

Photo: শিক্ষা ক্ষেত্রে BAL -এর অবদান ===>> 

http://www.now-bd.com/manabzamin/2014/06/01/27577.htm

5) #Husband_Wife ===>>


"তোমরা তাদের পোশাক এবং তারা তোমাদের পোশাক।” (বাকারা : ১৮৭)
পোশাক বা লিবাস মানুষকে আরাম দেয়, বৈরী আবহাওয়া থেকে রক্ষা করে, সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে এবং পোশাকই শরীরের সর্বাপেক্ষা নিকটবর্তী থাকে। স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কও তদ্রুপ। LINK

6) মাযহাব অনুসারীদের জঘন্যতম ফাতাওয়া ===>>

সহী হাদিসের বিপরীতমুখী যে সকল জঘন্যতম ফাতাওয়া এখনও মাযহাবীগণ চালু রেখেছেন তার কিছু নমুনা তুলে ধরলাম ।

রাসুল সঃ এর হাদিস অনুয়ায়ী স্বামী ও স্ত্রী সংগম করার উদ্দেশ্যে উভয়ের লিংগ একত্র করে সামান্য অংশ প্রবেশ করলেও উভয়ের উপর গোসল ফরয হয় . তাতে বীর্য পাত হোক বা না হোক ।(সহী তিরমিযী) ।
সহী হাদিসের বিপরীতমুখী যে সকল জঘন্যতম ফাতাওয়া এখনও মাযহাবীগণ চালু রেখেছেন তার কিছু নমুনা তুলে ধরলাম ।
১.ইমাম আবু হানিফা রঃ এর ত্বরীকা অনুযায়ী চতুষ্পদ জন্তু , মৃতদেহ অথবা নাবালিকা মেয়ের সঙ্গে সঙ্গম করার উদ্দেশ্যে উভয়ের লিঙ্গ একত্র হয়ে কিছু অংশ প্রবেশ করলেও ওযু নষ্ট হবে না । শুধু পুরুষাঙ্গ ধৌত করতে হবে (দূরের মুখতার ওযুর অধ্যায়)
২. যদি কোন লোক মৃত স্ত্রী লোকের অথবা চতুষ্পদ জন্তুর স্ত্রী অঙ্গে বা অন্য কোন দ্বারে সিয়ামরত অবস্থায় ধর্ষণ করে তাহলে তার সিয়াম নষ্ট হবে না ।(শারহে বিকায়া , লক্ষ্নৌ এর ইউসুফী ছাপার ১ম জেলদের ২৩৮ পৃষ্ঠা ) ।
৩. বাদশাহ যদি যিনা করে তার কোন হদ বা শাস্তি নেই ।(হিদায়ার ১৪০১ হিজরী আশরাফী হিন্দ ছাপার ১ম খণ্ডের ৫২০ পৃষ্ঠা )
৪. বাদশাহ যদি কারো সাথে জোর পূর্বক যিনা করে তবে আবু হানিফা রঃ এর মতে সে ব্যক্তির উপর কোন হদের বা শাস্তির প্রয়োজন নেই । কিন্তু বাদশাহ ব্যতিত অন্য কোন ব্যক্তি যদি জোর পূর্বক কারো সাথে যিনা করে তবে আবু হানিফা রঃ এর মতে সে ব্যক্তির উপর হদ বা শাস্তি জারী করতে হবে ।(হিদায়ার ১৪০১ হিজরী আশরাফী হিন্দ ছাপার ১ম খণ্ডের ৫১৯ পৃষ্ঠা )
৫. কোন ব্যক্তি যদি কোন মহিলার সাথে যিনা করতে থাকে এবং যিনা অবস্থায় যদি অন্য কেউ দেখেফেলে আর যিনাকরী ব্যক্তি যদি মিথ্যা করে বলে এ মেয়েটি আমার স্ত্রী তাহলে উভয় যিনাকারীর উপর হদের /শাস্তির প্রয়োজন নেই ।(হিদায়ার ১৪০১ হিজরী আশরাফী হিন্দ ছাপার ১ম খণ্ডের ৫১৯ পৃষ্ঠা )
৬. রমযান মাসে সিয়ামরত অবস্থায় যদি কেউ মলদ্বারে সঙ্গম করে তবে ইমাম আবু হানাফা রঃ এর মতে কফফারা ওয়াজিব হবে না ।(হিদায়ার ১৪০১ হিজরী আশরাফী হিন্দ ছাপার ১ম খণ্ডের ২১৯ পৃষ্ঠা )
৭.
"কোন স্ত্রীর স্বামী মারা গেলে এবং মারা যাওয়ার দু'বছর পর সে স্ত্রীর সন্তান হলে' তবে সে সন্তান তার মৃত স্বামীরই হবে"(হিদায়া ১৪৯১ হিজরী, আশরাফী হিন্দ ছাপা, ১ম খন্ড ৪৩১ পৃষ্ঠা)।
"স্বামী প্রবাসে রয়েছে, সুদীর্ঘকাল অতীত হয়েছে, বহু বছর ধরে স্বামী ফিরেনি, এ দিকে স্ত্রীর গর্ভে পুত্র সন্তান জন্ম হয়েছে, এমন অবস্থায় জন্ম হওয়া ছেলে হারামী বা জারজ হবে না, সে হারিয়ে যাওয়া স্বামীরই ঔরশজাত হবে"(বেহেস্তী জেওর, ৪র্থ খন্ড, ৪৪ পৃষ্ঠা)। ধিক্কার দিলাম এ সমস্ত মাযহাবী ফতোয়াকে। ফতোয়া দিয়ে যেনাকে জায়েজ করতে চায়। উক্ত কিতাব গুলোর ফতোয়া অনুযায়ী মাযহাব যেন পরকীয়া প্রেমকে জায়েজ করে দিল। ফিরে আসুন পবিত্র কোরআন ও ছহীহ হাদীসের দিকে।
৮. সালাতের শেষে সালাম না ফিরিয়ে কেউ যদি ইচ্ছা করে বায়ু ছাড়ে আথবা কথা বলে এমন কি যে কাজ সালাতের অবস্থায় হারাম সে কাজ করে ফেলে তবে তার সালাত পূর্ণ হয়ে যাবে ।(হিদায়ার ১৪০১ হিজরী আশরাফী হিন্দ ছাপার ১ম খণ্ডের ১৩০ পৃষ্ঠা )
৯.রমযান মাসে সিয়ামরত অবস্থায় যদি কেউ মলদ্বারে সঙ্গম করে তবে ইমাম আবু হানিফ রঃ এর মতে কাফফারা ওয়াজিব
হবে না ।(হিদায়ার ১৪০১ হিজরী আশরাফী হিন্দ ছাপার ১ম খণ্ডের ২১৯ পৃষ্ঠা )
১০. রমযান মাসে সিয়ামরত অবস্থায় যদি কেউ কোন মৃত দেহের সাথে বা চতুষ্পদ জন্তুর সঙ্গে যৌন সঙ্গম করে এবং বীর্যপাত হয় তবুও কোন কাফফারা ওয়াজিব হবে না ।(হিদায়ার ১৪০১ হিজরী আশরাফী হিন্দ ছাপার ১ম খণ্ডের ২১৯ পৃষ্ঠা )
১১. কেউ যদি বিসমিল্লাহ বলে কুকুর যবেহ করে তার মাংস বাজারে বিক্রয় করে তবে অবশ্যই জায়িয হবে ।(শরহে বিকায়া ১ম খণ্ড)
ফিরে আসুন পবিত্র কোরআন ও ছহীহ হাদীসের দিকে।
চলবে ...LINK

7) #Barack_Obama is the perfect Trojan Horse.

LINK
7-a) The ten biggest claims that were made in ‘The Obama Deception,’ are listed below===>>
i) President Obama is a puppet who is owned by the parasitic financial community.
ii) President Obama is dedicated to the overthrow of America’s constitutional republic.
iii) President Obama is a proponent of the fraudulent endless war on terror because he wants to use the global chaos to finalize the covert establishment of a global fascist government.
iv) President Obama is the new face of imperialism in Africa, and militarizing the continent under the political cover of humanitarianism.
v)  President Obama is motivated to help Israel attack Iran and start World War III.
vi)  President Obama is pursuing policies of de-industrialization and coercive population control against America, and other third-world countries.
vii) President Obama is trying to disarm the American people with fear-mongering tactics, and using back-door tricks to get around public opinion and Congress.
viii) President Obama is destroying self-sufficient and independent communities inside the United States to prevent active economic and political resistance against the criminally hijacked federal government, multinational corporations, and Agenda 21.
ix) President Obama is impeding the economic recovery of the United States and advancing the financial oligarchy’s criminal plan to bankrupt the country totally and set up a military dictatorship.
x) President Obama is waging a total war against humanity for the benefit of his Satanic Globalist Overlords.
C/O, Infowars . com  LINK 
7-b) “The ultimate measure of a man is not where he stands in moments of comfort and convenience, but where he stands at times of challenge and controversy.” – Martin Luther King, Jr.
7-c) “Controversy is only dreaded by the advocates of error.” – American founding father Benjamin Rush.

7-d) #Obama_Deception ====>> 


The dictatorship of lies, myths, and frauds that has come into being in America is politically weak because it stands on the frail ground of state propaganda, mental oppression, and the rejection of history. It is destined to fall like every other dictatorship because sooner or later the official statements by the U.S. government will be received as absurd fiction by all, and its spellbinding power over the American mind will vanish into air.

8) যে আয়াত শুনে ইবলিশ কেঁদেছিল :


******************************************
وَالَّذِينَ إِذَا فَعَلُوا فَاحِشَةً أَوْ ظَلَمُوا أَنفُسَهُمْ ذَكَرُوا اللَّـهَ فَاسْتَغْفَرُوا لِذُنُوبِهِمْ وَمَن يَغْفِرُ الذُّنُوبَ إِلَّا اللَّـهُ وَلَمْ يُصِرُّوا عَلَىٰ مَا فَعَلُوا وَهُمْ يَعْلَمُونَ
“তারা কখনও কোন অশ্লীল কাজ করে ফেললে কিংবা কোন মন্দ কাজে জড়িত হয়ে নিজের উপর জুলুম করে ফেললে আল্লাহকে স্মরণ করে
এবং নিজের পাপের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে। আল্লাহ ছাড়া আর কে পাপ ক্ষমা করবেন? তারা নিজের কৃতকর্মের জন্য হঠকারিতা প্রদর্শন করে না এবং জেনে-শুনে তাই করতে থাকে না।”
(আলে ইমরান: ১৩৫)
------------------------------------------------------------------------
সাবেত আল বুনানী আনাস রা. থেকে বর্ণনা করেন, ”যখন নাজিল হল, وَالَّذِينَ إِذَا فَعَلُوا فَاحِشَةً أَوْ ظَلَمُوا أَنفُسَهُمْ ذَكَرُوا اللَّـهَ فَاسْتَغْفَرُوا لِذُنُوبِهِمْ
তখন শয়তান কেঁদেছে।”
ইবনে মাসঊদ রা. বলেন: ”উক্ত আয়াতটি গুনাহগারদের জন্য দুনিয়া ও দুনিয়ার সব কিছু থেকে উত্তম।”
ইবনে সীরীন বলেন: ”আল্লাহ তায়ালা বনী ইসরাঈলের জন্য যেভাবে তাদের গুনাহ সমূহের জন্য বিভিন্ন কাফফারার ব্যবস্থা করেছিলেন তদস্থলে তিনি আমাদের জন্য উক্ত আয়াতটি প্রদান করেছেন।”
(ইবনে কাসীর রহ. উপরোক্ত আয়াতের তাফসীর করতে গিয়ে ইবনে রজব সূত্রে উক্ত বর্ণনাগুলো উল্লেখ করেছেন)

9) #ইমাম_গাযালী ======>>

কাযী আয়ায, মুহাম্মাদ ফিহরী আন্দালুসী, ত্বারতূসী, মুহাম্মাদ ইবনু আলী মাযেরী, শামসুদ্দীন যাহাবী (সিয়ারু আ‘লামিন নুবালা ১৯/৩২৭-৪০), ইবনুল জাওযী (তালবীসু ইবলীস ১৪৯ পৃঃ), ইবনু কাছীর (আল-বিদায়াহ ওয়ান নিহায়াহ ১২/১৭৪), শায়খুল ইসলাম ইবনু তায়মিয়াহ (মাজমূ‘ ফাতাওয়া ৪/৭১, ১০/৫৫) প্রমুখ বিদ্বানগণ তাঁর প্রণীত কিতাব সমূহ পড়ার ব্যাপারে সাবধানবাণী উচ্চারণ করেছেন। LINK

10) ( তাঁর আদেশ চোখের পলকের মত ------

আমরুহু কা লামহিল বাসার // আল-কুরআন ) LINK

11) বাপের ১০ মিনিটের সুখ,

তোমার ১০ মাসের এক বোঝা,
সস্তা প্রেমের পরিণতি
এতোটাই কি সোজা !? LINK 

12) শরীয়তের দলিল ভিত্তিক প্রমাণ: শবে বরাত আছে, না নাই?

ইদানিং ফেইসবুক এবং ব্লগে আহলে আমেরিকান/ইহুদি/সৌদি দালাল গোষ্ঠী  ইচ্ছেমত পবিত্র শবে বরাত এর বিরুদ্ধে অব্যাহতভাবে অপপ্রচার চালাচ্ছে মুসলিমদের আমল ধ্বংস করার নিমিত্তে। //  সোহাগ আহমেদ LINK

13) শবে বরাত ====>> 

ইমাম আলবানী (রঃ) বলেনঃ অর্ধ শাবানের রাতের ফজীলতে অনেকগুলো দুর্বল হাদীছ এসেছে। সবগুলো হাদীছ এক সাথে মিলালে সহীহর স্তরে পৌঁছে যায়।
(দেখুন সিলসিলায়ে সহাহা, হাদীছ নং- ১১৪৪) LINK 

ইমাম আলবানী (রঃ) বলেনঃ অর্ধ শাবানের রাতের ফজীলতে অনেকগুলো দুর্বল হাদীছ এসেছে। সবগুলো হাদীছ এক সাথে মিলালে সহীহর স্তরে পৌঁছে যায়। (দেখুন সিলসিলায়ে সহাহা, হাদীছ নং- ১১৪৪)

Posted by Advanced Learner's Islamic Studies on Wednesday, June 11, 2014


14) শবে বরাতের রাতে আল্লাহ দুনিয়ার আকাশে নেমে আসার ধারণাঃ 

LINK

15)  এলেম / আলেম ====>> 

“হযরত আবু দারদা রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু
বলেন, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, রাসুলুল্লাহ
সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, ক্বিয়ামতের ঐ ব্যক্তি
মর্যাদার দিক থেকে সবচেয়ে নিকৃষ্ট হবে যে তার ইলমের
দ্বারা উপকৃত হয়নি।” (দারিমী শরীফ)

16) الفتنة نائمة لعن الله من أيقظه- كشف الخفاء للعجلوني.“সুপ্ত ফিতনাহকে যে জাগিয়ে তুলবে তাঁর উপর আল্লাহর লা’নাত’’

---------------------------------------- ( কাশফুল খাফা/ আল আজলুনী )

17) #শবে_বরাত ===>>


আরবীতে পবিত্র শবে বরাতের অনেক নাম রয়েছে, যা বিশ্ব বিখ্যাত হাদীস শরীফ এর কিতাব, তাফসীর এবং ফিক্বাহের কিতাব সমূহে উল্লেখ আছে। যেমন- LINK

18) যে আয়াত শুনে ইবলিশ কেঁদেছিল : (হতাশার কান্না)


******************************************
وَالَّذِينَ إِذَا فَعَلُوا فَاحِشَةً أَوْ ظَلَمُوا أَنفُسَهُمْ ذَكَرُوا اللَّـهَ فَاسْتَغْفَرُوا لِذُنُوبِهِمْ وَمَن يَغْفِرُ الذُّنُوبَ إِلَّا اللَّـهُ وَلَمْ يُصِرُّوا عَلَىٰ مَا فَعَلُوا وَهُمْ يَعْلَمُونَ
“তারা কখনও কোন অশ্লীল কাজ করে ফেললে কিংবা কোন মন্দ কাজে জড়িত হয়ে নিজের উপর জুলুম করে ফেললে আল্লাহকে স্মরণ করে
এবং নিজের পাপের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে। আল্লাহ ছাড়া আর কে পাপ ক্ষমা করবেন? তারা নিজের কৃতকর্মের জন্য হঠকারিতা প্রদর্শন করে না এবং জেনে-শুনে তাই করতে থাকে না।”
(আলে ইমরান: ১৩৫)
সাবেত আল বুনানী আনাস রা. থেকে বর্ণনা করেন, ”যখন নাজিল হল,
وَالَّذِينَ إِذَا فَعَلُوا فَاحِشَةً أَوْ ظَلَمُوا أَنفُسَهُمْ ذَكَرُوا اللَّـهَ فَاسْتَغْفَرُوا لِذُنُوبِهِمْ
তখন শয়তান কেঁদেছে।”
ইবনে মাসঊদ রা. বলেন: ”উক্ত আয়াতটি গুনাহগারদের জন্য দুনিয়া ও দুনিয়ার সব কিছু থেকে উত্তম।”
ইবনে সীরীন বলেন: ”আল্লাহ তায়ালা বনী ইসরাঈলের জন্য যেভাবে তাদের গুনাহ সমূহের জন্য বিভিন্ন কাফফারার ব্যবস্থা করেছিলেন তদস্থলে তিনি আমাদের জন্য উক্ত আয়াতটি প্রদান করেছেন।”
(ইবনে কাসীর রহ. উপরোক্ত আয়াতের তাফসীর করতে গিয়ে ইবনে রজব সূত্রে উক্ত বর্ণনাগুলো উল্লেখ করেছেন)

19) আলবানী   :


আন্তর্জাতিক বাদশাহ ফায়সাল পুরষ্কার:
ইসলামী জ্ঞান-গবেষণা ও ইসলামী শিক্ষার প্রচারে অবদানের জন্য তাকে ১৪১৯ হিজরী মোতাবেক ১৯৯৯ ইং সনে আন্তর্জাতিক বাদশাহ ফায়সাল পুরষ্কারে ভূষিত করা হয়। তার পুরষ্কারের শিরোনাম ছিল: “প্রায় একশ’র অধিক পুস্তক রচনার মধ্য দিয়ে হাদীসের তাহকীক, তাখরীজ ও গবেষণা ইত্যাদি ক্ষেত্রে হাদীসের সেবায় বিশেষ অবদানের জন্য সিরিয় নাগরিক সম্মানিত শাইখ মুহাম্মদ নাসিরুদ্দীন আলবানীকে এ পুরষ্কারের জন্য মনোনীত করা হল।”

তাঁর ব্যাপারে আলেমগণের ভূয়সী প্রশংসা:
শাইখ আব্দুল্লাহ বিন বায (রহ:) বলেন:
“বর্তমান বিশ্বে আসমানের নিচে আল্লামা মুহাম্মাদ নাসিরুদ্দীন আলবানীর মত এত বড় হাদীসের আলেম আমি দেখি নি।”

শাইখ বিন বায (রহ:) এর নিকট এই হাদীসটি সম্পর্কে জানতে চাওয়া হয়। যেখানে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “আল্লাহ তায়ালা প্রতি একশ বছরের মাথায় এই উম্মতের জন্য এমন একজনকে পাঠাবেন যিনি দ্বীন-ইসলামকে সংস্কার করবেন।” তিনি বলেন: আমার ধারণা, শাইখ মুহাম্মদ নাসিরুদ্দীন আলবানী হলেন এ যুগের মুজাদ্দিদ বা সংস্কারক। আল্লাহ সব চেয়ে ভাল জানেন।
20) রাসূল (সাঃ) বললেন, "তোমরা ইম্মা'আ হবে না"
তাকে জিজ্ঞেস করা হল, "ইম্মা'আ কি?"
তিনি বললেন, " ইম্মা'আ হচ্ছে, লোকে যখন 'হ্যা হ্যা' করে তখন 'হ্যা হ্যা' করা, লোকে যখন 'না না' করে, তখন 'না না' করা" LINK
21) প্রখ্যাত তাবেয়ী কাতাদা (রাহিমাহুল্লাহ) বলেন, “‪#‎উসিলা‬ অন্বেষণ করা মানে; আল্লাহর নৈকট্য অর্জন করো তার আনুগত্যের মাধ্যমে এবং এমন উত্তম আমলের মাধ্যমে, যে ধরণের আমল দ্বারা তিনি সন্তুষ্ট হন।” (তাফসীর ইবনে কাসির) LINK

22) #‎সিরিয়ার‬ প্রধান প্রধান দল ও জোটের পরিচিতিঃ ===>> 


http://bit.ly/1nauSaD

23) শবে বরাত ===>> 

রঈসুল মুফাস্সিরীন হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রদ্বিয়াল্লাহু তায়ালা আনহু বলেন-
قد اخبر الله سجانه عن هذه الليلة المباركة التى هى ليلة النصف من شعبان انه تعالى يفرق فيها كل امر من اموره المحكمة
অর্থ: “মহান আল্লাহ তা'আলা তিনি ‘লাইলাতুম্ মুবারাকাহ্ অর্থাৎ বরকতময় রাত্রি বলতে শা’বান মাসের মধ্য রাত অর্থাৎ শবে বরাতকে বুঝিয়েছেন। আল্লাহ তা'আলা তিনি এ রাতে সকল প্রজ্ঞা সম্পন্ন বিষয়ের ফায়ছালা করে থাকেন।” (ছফওয়াতুত্ তাফাসীর) LINK 

23-a) আল-কুরআনে শব-ই-বরাত ====>>



মাওলানা মুহিউদ্দীন খান তার মাসিক মদীনায় জুলাই/২০১১ এর ৪১পৃষ্ঠায় “আল-কুরআনে শব-ই-বরাত: একটি বিশ্লেষন” শিরোনামে লিখেছে-
সুরা দুখানের লাইলাতুম মুবারকা শব্দের সংখ্যাতাত্ত্বিক বিশ্লেষন করলে দেখা যায় যে, সুরা দুখান কুরআনের ১ম থেকে ৪৪নং সুরা। ৪৪ এর অঙ্কদ্বয়ের সমষ্টি ৪+৪=৮; ৮দ্বারা বুঝায় ৮ম মাস অর্থাৎ শাবান মাসে লাইলাতুম মুবারকা অবস্থিত। আবার কুরআনের শেষ থেকেও সুরা দুখান ৭১ নং সুরা। ৭১ অঙ্কদ্বয়ের সমষ্টি ৭+১=৮, পুনরায় ৮ম মাসের দিকেই ইঙ্গিত করে। আবার এ সুরার প্রথম থেকে ১৪টি হরফ শেষ করে ১৫তম হরফ থেকে লাইলাতুম মুবারকায় কুরআন নাযিল সংক্রান্ত আয়াত শুরু হয়েছে। এটা ইঙ্গিত করে যে, ঐ ৮ম মাসের ১৪ তারিখ শেষ হয়ে ১৫তারিখ রাতেই লাইলাতুম মুবারকা। এই সংখ্যাতাত্ত্বিক বিশ্লেষন প্রমান করে, সুরা দুখানে বর্নিত লাইলাতুম মুবারকা ১৪ই শাবান দিবাগত ১৫ই শাবানের রাত। অর্থাৎ লাইলাতুল বারাআত বা শব-ই-বারাআত। এছাড়া মুফাসিসরীনদের বিশাল এক জামাত দাবী করেছেন, সুরা দুখানে বর্নিত যে রাতকে লাইলাতুম মুবারকা বলা হয়েছে তা অবশ্যই শব-ই-বরাত। (ইমাম কুরতবী, মোল্লা আলী কারী (রহ), বুখারী শরীফের সর্বশ্রেষ্ঠ ভাষ্যকার হাফিজুল হাদীস আল্লামা ইবনে হাজার আসকালানী রহ; এবং হাম্বলী মাজহাবের অন্যতম ইমাম বড়পীর আব্দুল কাদির জিলানী রহমাতুল্লাহি সহ আরো অনেকে এ বিষয়ে একমত)
23-b) শবেবরাতের রাতে রাসুলুল্লাহ সাঃ যে দোয়া পাঠ করে ছিলেন দীর্ঘ সময় ধরে সেজদারত অবস্থায় =========>>

আল-হাদীস (বাইহাকী) --------->>
হে আয়েশা (রাঃ) নিজে শিখ, অপরকে শিক্ষা দাও ( এই দোয়া ) ; কেননা জিব্রাইল (আঃ) আমাকে ইহা শিখিয়েছেন এবং বলেছেন, সেজদার মধ্যে বার বার যেন পড়ি ।
দোয়ার অনুবাদ --------> (হে আল্লাহ) আমি আপনার শাস্তি থেকে বাঁচতে আপনার ক্ষমার আশ্রয় চাই ; আপনার ক্রোধ থেকে বাঁচতে আপনার সন্তুষ্টির আশ্রয় চাই ; আপনার থেকে বাঁচতে আপনার কাছেই আশ্রয় চাই । আপনার চেহারা মহিমান্বিত । আপনার প্রশংসা করে আমি শেষ করতে পারি না । আপনি তো সেই রকম যেমন আপনি নিজেই নিজের প্রশংসা করেছেন ।

24) তারা আর্মাগেড্ডানের প্রতিপক্ষ হিসেবে

মুসলিম উম্মাহকেই বেচে নিয়েছে এবং সে অনুযায়ী তারা অগ্রসরও হচ্ছে। এ ছাড়া অধিকতর জানতে হলে গ্রেস হল্সেল, জিরি ফান্ডেল, ইউরাল রবার্টসন, টেড হেগার্ড, লুইস লিওন এবং হল লেন্ডির লেখাগুলো পড়ে দেখুন তারা কতটুকু এক্টিভ। LINK 

25) দরবারী আলেমদের জিহাদ সংক্রান্ত সংশয়সমূহের জবাব – উস্তাদ আবু ইয়াহইয়া (দাঃ বাঃ)

archive .o rg / download/UstadAbuYahya/FakeSalafi-UstadAbuYahya.mp3

No comments:

Post a Comment