1) "পাঁচ প্রকারের মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক রাখবে না"
হযরত মুহাম্মাদ বাকের (রহঃ) কে তার পিতা বিশেষভাবে যে অসিয়ত করেছিলেন তা সত্যিই অনুকরণীয়। তিনি বলেন আমার পিতা হযরত জয়নুল আবেদিন (রহঃ) আমাকে অসিয়ত করেন। পাঁচ প্রকার লোকের কাছে যেয়ো না, তাদের সাথে কথা বলো না। এমন কি পথ চলতে গিয়ে ঘটনাক্রমেও তাদের সাথে চলো না।১. ফাসেক ব্যক্তি। কেননা সে এক লোকমা খাবার কিংবা তার চেয়েও কমমূল্যে তোমাকে বিক্রি করে দিবে।
আমি বললাম, এক লোকমা থেকে কমমূল্যে কিভাবে বিক্রি করবে?
তিনি বললেন এক লোকমা খাবারের আশ্বাস পেয়েই তোমাকে বিক্রি করে দিবে অথচ সেই লোকমাও তার ভাগ্যে জুটবে না।
২. কৃপণ ব্যক্তির কাছে যেয়ো না। কেননা সে তোমার বিশেষ প্রয়োজনের সময়ও তোমাকে এড়িয়ে চলবে।
৩. মিথ্যাবাদীর কাছে যেয়ো না। কেননা সে তোমাকে মরিচিকার মত প্রতারণায় ফেলে রাখবে দূরবর্তী জিনিসকে নিকটবর্তী বলে, আর নিকটবর্তী জিনিসকে দূরবর্তী বলে তোমাকে ধোঁকা দিবে।
৪. বোকা-নির্বোধদের নিকটবর্তী হয়ো না। কেননা সে তোমাকে উপকার করার চেষ্টা টিকই করবে, কিন্তু নির্বুদ্ধিতা হেতু তোমার অপকারই করবে।
প্রবাদ আছে- জ্ঞানী শত্রু বোকা বন্ধুর থেকে উত্তম,,
৫. আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্নকারীর কাছেও যেয়ো না। কেননা আমি কুরআনের তিনস্থানে তাদের উপর আল্লাহ তা'য়ালার অভিসম্পাত অবতীর্ণ হওয়ার কথা পেয়েছি।
আল্লাহ সুবহানাহু ওয়াতাআলা আমাদের এ কথাগুলো মেনে চলার তাওফিক দান করুন। আমীন।।।
C/O, LINK ( alis)
2) ইমাম আবু হানিফা রাহঃ -এর এক প্রতিবেশী গান - বাজনা করত ।
ইমাম সাহেবের ডিস্টার্ব হত । হটাত করে একদিন তিনি সেই ব্যক্তির ঢোল - বাদ্যের আওয়াজ শুনতে পেলেন না । খোজ নিয়ে জানতে পারলেন সরকারী পুলিশ এসে সে লোককে ধরে নিয়ে গেছে --- গান - বাজনা করে প্রতিবেশীদের কষ্টের কারণ হওয়ার কারণে । ইমাম সাহেব সেই ব্যক্তিকে ছাড়িয়ে আনতে থানা - পুলিশের স্মরণাপন্ন হলেন । উক্ত ব্যক্তি ইমাম সাহেবের মহানুভবতায় বিগলিত হলেন । শেষে তওবা করে ভাল মানুষ হয়ে গেলেন । - - - -এ কাহিনী মনে পড়ে গেল "রমনা বটমূলে বোমা মামলার রায় - - - - মুফতি হান্নানসহ ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড" ------ এই সংবাদ পাঠ করে ।
3) “মুসলিমদের কেউ পরাজিত করতে পারে না, আমরা পরাজিত হই আমাদের শত্রুদের কারণে নয়, বরং নিজেদের কারণে” -------------- আব্দুল্লাহ আযযাম
4) বাহরাইনঃ
ইরান আরববসন্তের সময় চেয়েছিল সেদেশের ৭০% শীয়ার মাধ্যমে সেদেশের সুন্নী শাসককে উতখাত করতে। সিরিয়ার শাসক শীয়া তাই ইরান বাশারের সাথে, আর বাহরাইনের জনতা শীয়া, তাই ইরান জনতার পাশে।
5) সিরিয়াঃ
ইরানে খোমেনি বিপ্লবের পর সিরিয়ার ইখওয়ান নেতারা খোমেনির কাছে সাহায্যের জন্যে যান। কিন্তু খোমেনি তাদের সাহায্য দিলোই না, উল্টো ইখওয়ানিদের সব তথ্য বাশারের পিতা কসাই হাফিযের কাছে প্রকাশ করে দিল। ফলে ১৯৮২ সালে সিরিয়ার ইখওয়ানিদের ঘাটি হামায় চলল ইতিহাসের ভয়ংকরতম ম্যাসাকার।
সিরিয়া সম্পর্কে ইরানের বর্তমান ভূমিকা তো সবারই জানা।
7) ২০০৩ সালে ইরাকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আক্রমণের সময় মুকতাদা সদর ও তার মিলিশিয়া বাহিনী মেহেদি আর্মি ব্যাপক পরিচিতি লাভ করে।
সাবেক প্রেসিডেন্ট প্রয়াত সাদ্দাম হোসেনের শাসনামলের অবসানের পর ইরাকের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন আল-সদর।
*** আল-সদরের রাজনৈতিক জীবনের ব্যাপ্তি এক দশকের কিছু বেশি। ২০০৩ সালে ইরাকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন দখলদার বাহিনীর হামলার কঠোর সমালোচনা করে আলোচনায় এসেছিলেন তিনি।
*** যুক্তরাষ্ট্রের হামলার মধ্য দিয়ে ইরাকের সাবেক প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেইন ক্ষমতাচ্যু হওয়ার পর বেশ পরিচিতি পান মুকতাদা সদর।
মুকতাদা পরে রাজনীতিতে যোগ দেন এবং পার্লামেন্ট ও মন্ত্রিসভায় তাঁর প্রভাব প্রতিষ্ঠা করতে সমর্থ হন।
9) বাগদাদের শিয়া অধ্যুষিত অঞ্চল সদর সিটি হচ্ছে মুকতাদা আল সদরের শক্ত ঘাঁটি।
10) তালেবানের পতনের পর আহমদি নেজাদ বলেছিল, এটা আহমদ শাহ মাসুদের শাহাদতের বিজয়।
11) পাকিস্তানের ১৬% শীয়ারা ইরানের আস্কারা পেয়ে শীয়া মতাদর্শ প্রসারে ততপর হয়।
তখন সিপাহে সাহাবা নামে মুসলমানদের একটি সংগঠনের জন্ম হয়, যারা শীয়াদের মুখোশ উন্মোচন করা শুরু করেন, পরবর্তীতে শীয়ারা এ সংগঠনের আমীর ও উলামাদের শহীদ করা শুরু করে। শীয়াদের হাতে শহীদ হওয়া কয়েকজন পাকিস্তানি আলেমদের মধ্যে হচ্ছেন, শহীদে ইসলাম মাওলানা ইউসুফ লুধিয়ানভি রাহ. , মাওলানা হক নওয়াজ জঙভি রাহ. মাওলানা হাবীবুল্লাহ মুখতার রাহ. , মাওলানা আজম তারেক রাহ. এবং মাওলানা জিয়াউর রহমান ফারুকি রাহ. ,প্রমুখ ।
মুসলিম বিশ্বে শীয়া-সুন্নী সহিংসতা শুরু হয়েছে ১৯৭৯ সালে ইরানে খোমেনির নেতৃত্বে শীয়াবিপ্লব হওয়ার পর থেকেই । খোমেনি যখন ফ্রান্সের নির্বাসিনী জীবন ত্যাগ করে ইরানের ধর্মীয়নেতায় পরিণত হন, তখন মুসলিমবিশ্বের বিপ্লবীরা তাকে সাধুবাদ ও অভিনন্দন জানান । কিন্তু খোমেনি সে অভিনন্দনের জবাব দেন সাহাবায়ে কেরামের বিরুদ্ধে কাশফে আসরার নামক বই লিখে । এই বইয়ে তিনি অশ্রাব্য ভাষায় সাহাবায়ে কেরাম রাযি. কে গালি দেন। এবং এই বই ইরানি দুতাবাসের মাধ্যমে সারা মুসলিমবিশ্বে ছড়িয়ে দিতে সচেষ্ট হোন ।(Awakened)
14) স্ক্যান্ডেনেভিয়ান দেশ নরওয়েতে মাত্র ৫১ লাখ মানুষের বসবাস। অথচ এটি এখন বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশগুলোর একটি; যাদের সভরেন ওয়েলথ ফান্ড বা সার্বভৌম সম্পদ তহবিলের আকার প্রায় এক লাখ কোটি ডলার। আর এটি হলো বিশ্বে এ ধরনের বৃহত্তম তহবিল। LINK
15) হযরত আবু হুযায়ফা(রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ [ﷺ] বলেছেন, অচিরেই আকাশ থেকে অনিষ্টকর বিষয় বর্ষিত হবে এমনকি তা জনশূন্য সুদূর মরুভুমিতেও গিয়ে পৌঁছাবে” ।(মাউলানা আসেম উমারের ৩য় বিশ্বযুদ্ধ ও দাজ্জাল বই থেকে Coppied)
16) " মিশরের রাবেয়া স্কোয়ারে মুরতাদ সিসি’র গণহত্যার সময় যেখানে মিশরের জাতীয় টিভিই যেখানে ঘোষণা করেছিল মৃতের সংখ্যা ৫৬ জন; সেখানে BTV’র সংবাদে বলে, মৃতের সংখ্যা ১০ জন । " ==>> LINK
--------------------------------------------------------------------
C/O, প্রাসঙ্গিক ভাবনা // মো. নূরুল আমিন /// আমার সাম্প্রতিক তুরস্ক সফর //// দৈনিক সংগ্রাম
21) ইমাম আবু হানিফা রাহঃ -এর এক প্রতিবেশী গান - বাজনা করত । ইমাম সাহেবের ডিস্টার্ব হত । হটাত করে একদিন তিনি সেই ব্যক্তির ঢোল - বাদ্যের আওয়াজ শুনতে পেলেন না । খোজ নিয়ে জানতে পারলেন সরকারী পুলিশ এসে সে লোককে ধরে নিয়ে গেছে --- গান - বাজনা করে প্রতিবেশীদের কষ্টের কারণ হওয়ার কারণে । ইমাম সাহেব সেই ব্যক্তিকে ছাড়িয়ে আনতে থানা - পুলিশের স্মরণাপন্ন হলেন । উক্ত ব্যক্তি ইমাম সাহেবের মহানুভবতায় বিগলিত হলেন । শেষে তওবা করে ভাল মানুষ হয়ে গেলেন । - - - -
এ কাহিনী মনে পড়ে গেল "রমনা বটমূলে বোমা মামলার রায় - - - - মুফতি হান্নানসহ ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড" ------ এই সংবাদ পাঠ করে ।
23) ১৯৪২ সালে ইংরেজরা ১২০০ সেনা নিয়ে আফগানিস্তান আক্রমণ করে । কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত ১২০০ সেনার ভেতর মাত্র ১ জন ব্রিটিশ সেনা প্রান নিয়ে পালিয়ে রক্ষা পায়। সেই ভাগ্যবান ব্রিটিশ খৃষ্টানটির সেনাটির নাম Dr. Pridon.
------------------ (collection)
6) সাদ্দাম ফাসির পুর্বে বলেছিলেন,
আমি আমেরিকান গোয়েন্দা এবং ইরানের কাছে পরাজিত হয়েছি । সাদ্দামের ফাসির পর শীয়ারা আনন্দ মিছিল বের করে। ইরানের সাহায্যে ইরাকে মুকতাদা সদর একটি সশস্ত্র বাহিনী গঠিন করে। এটা সেখানে সুন্নী মুসলমানদেরকে গণহত্যা শুরু করে। (Awakened)7) ২০০৩ সালে ইরাকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আক্রমণের সময় মুকতাদা সদর ও তার মিলিশিয়া বাহিনী মেহেদি আর্মি ব্যাপক পরিচিতি লাভ করে।
8) শিয়া ধর্মীয় নেতা মুকতাদা আল-সদর - - -
সাবেক প্রেসিডেন্ট প্রয়াত সাদ্দাম হোসেনের শাসনামলের অবসানের পর ইরাকের রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন আল-সদর।
*** আল-সদরের রাজনৈতিক জীবনের ব্যাপ্তি এক দশকের কিছু বেশি। ২০০৩ সালে ইরাকে মার্কিন নেতৃত্বাধীন দখলদার বাহিনীর হামলার কঠোর সমালোচনা করে আলোচনায় এসেছিলেন তিনি।
*** যুক্তরাষ্ট্রের হামলার মধ্য দিয়ে ইরাকের সাবেক প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেইন ক্ষমতাচ্যু হওয়ার পর বেশ পরিচিতি পান মুকতাদা সদর।
মুকতাদা পরে রাজনীতিতে যোগ দেন এবং পার্লামেন্ট ও মন্ত্রিসভায় তাঁর প্রভাব প্রতিষ্ঠা করতে সমর্থ হন।
9) বাগদাদের শিয়া অধ্যুষিত অঞ্চল সদর সিটি হচ্ছে মুকতাদা আল সদরের শক্ত ঘাঁটি।
10) তালেবানের পতনের পর আহমদি নেজাদ বলেছিল, এটা আহমদ শাহ মাসুদের শাহাদতের বিজয়।
11) পাকিস্তানের ১৬% শীয়ারা ইরানের আস্কারা পেয়ে শীয়া মতাদর্শ প্রসারে ততপর হয়।
তখন সিপাহে সাহাবা নামে মুসলমানদের একটি সংগঠনের জন্ম হয়, যারা শীয়াদের মুখোশ উন্মোচন করা শুরু করেন, পরবর্তীতে শীয়ারা এ সংগঠনের আমীর ও উলামাদের শহীদ করা শুরু করে। শীয়াদের হাতে শহীদ হওয়া কয়েকজন পাকিস্তানি আলেমদের মধ্যে হচ্ছেন, শহীদে ইসলাম মাওলানা ইউসুফ লুধিয়ানভি রাহ. , মাওলানা হক নওয়াজ জঙভি রাহ. মাওলানা হাবীবুল্লাহ মুখতার রাহ. , মাওলানা আজম তারেক রাহ. এবং মাওলানা জিয়াউর রহমান ফারুকি রাহ. ,প্রমুখ ।
12) ইরানঃ
রাজধানী তেহরানে ইয়াহুদিদের উপাসনালয় এবং খৃষ্টানদের গীর্জা থাকলেও সুন্নী মুসলমানদের কোনো মসজিদ নেই! ইরানের বেলুচিস্তান এবং সিস্তান হচ্ছে সুন্নি অধ্যুষিত, কিন্তু সেখানকার মুসলমানরা খুবই কষ্ট আছেন। সরকারি চাকুরিতে সুন্নির অবস্থায শূন্যের কোঠায়। তাই বেলুচিস্তানের মুসলমানরা দীর্ঘদিন নির্যাতিত থাকার পর জাস্টিস আর্মি নামে একটি সশস্ত্র গ্রুপ খুলেছেন। কদিন পুর্বে যে ইরানের সীমান্তে ১৭ সেনা মারা গেছে, বলা হয় এটা তাদেরই কাজ।13) Jinnah ====>>
জিন্নাহের মতো একজন শীয়া যখন পাকিস্তানের স্থপতি হন তখন কোনো সুন্নী মুসলমান শীয়া হওয়ার কারণে তার বিরোধিতা করেন নি।মুসলিম বিশ্বে শীয়া-সুন্নী সহিংসতা শুরু হয়েছে ১৯৭৯ সালে ইরানে খোমেনির নেতৃত্বে শীয়াবিপ্লব হওয়ার পর থেকেই । খোমেনি যখন ফ্রান্সের নির্বাসিনী জীবন ত্যাগ করে ইরানের ধর্মীয়নেতায় পরিণত হন, তখন মুসলিমবিশ্বের বিপ্লবীরা তাকে সাধুবাদ ও অভিনন্দন জানান । কিন্তু খোমেনি সে অভিনন্দনের জবাব দেন সাহাবায়ে কেরামের বিরুদ্ধে কাশফে আসরার নামক বই লিখে । এই বইয়ে তিনি অশ্রাব্য ভাষায় সাহাবায়ে কেরাম রাযি. কে গালি দেন। এবং এই বই ইরানি দুতাবাসের মাধ্যমে সারা মুসলিমবিশ্বে ছড়িয়ে দিতে সচেষ্ট হোন ।(Awakened)
14) স্ক্যান্ডেনেভিয়ান দেশ নরওয়েতে মাত্র ৫১ লাখ মানুষের বসবাস। অথচ এটি এখন বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশগুলোর একটি; যাদের সভরেন ওয়েলথ ফান্ড বা সার্বভৌম সম্পদ তহবিলের আকার প্রায় এক লাখ কোটি ডলার। আর এটি হলো বিশ্বে এ ধরনের বৃহত্তম তহবিল। LINK
15) হযরত আবু হুযায়ফা(রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ [ﷺ] বলেছেন, অচিরেই আকাশ থেকে অনিষ্টকর বিষয় বর্ষিত হবে এমনকি তা জনশূন্য সুদূর মরুভুমিতেও গিয়ে পৌঁছাবে” ।(মাউলানা আসেম উমারের ৩য় বিশ্বযুদ্ধ ও দাজ্জাল বই থেকে Coppied)
16) " মিশরের রাবেয়া স্কোয়ারে মুরতাদ সিসি’র গণহত্যার সময় যেখানে মিশরের জাতীয় টিভিই যেখানে ঘোষণা করেছিল মৃতের সংখ্যা ৫৬ জন; সেখানে BTV’র সংবাদে বলে, মৃতের সংখ্যা ১০ জন । " ==>> LINK
17) A sovereign wealth fund (SWF)
is a state-owned investment fund investing in real and financial assets such as stocks, bonds, real estate, precious metals, or in alternative investments such as private equity fund or hedge funds. Sovereign wealth funds invest globally. Most SWFs are funded by revenues from commodity exports or from foreign-exchange reserves held by the central bank.18) #তুর্কিরা
এখন নিজেদের মুসলিম পরিচয়ে শুধু গর্বিতই নয়, তারা দুনিয়ার সকল প্রান্তের মুসলমানদেও অত্যন্ত আপন করে নেয়। যে দেশেই মুসলমানরা নির্যাতিত হচ্ছে, তুর্কিরা সে দেশেই নির্যাতিত মুসলমানদের পাশে দাঁড়াচ্ছে। লাখ লাখ সিরীয়, ফিলিস্তিনী, সোমালীয়, ইরাকী, কুর্দি উদ্বাস্তু এখন তুরস্কের মেহমানদারীতে আছে। তুরস্ক তাদের অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থানের ব্যবস্থা করেছে। তুর্কি সরকার এবং জনগণের এটি একটি বড় উদারতা।--------------------------------------------------------------------
C/O, প্রাসঙ্গিক ভাবনা // মো. নূরুল আমিন /// আমার সাম্প্রতিক তুরস্ক সফর //// দৈনিক সংগ্রাম
19) আরবী ভাষায় আমাদের দীনতা আমাকে নিদারুণভাবে পীড়িত করেছে।
এ ব্যাপারে নেপাল, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তান আমাদের চেয়ে অনেক এগি গেছে। ====>> LINK20) #Turkey - - - -
প্রধানমন্ত্রী এরদোগানের জীবননাশের প্রচেষ্টা ১৭ বার ব্যর্থ হয়েছে।21) ইমাম আবু হানিফা রাহঃ -এর এক প্রতিবেশী গান - বাজনা করত । ইমাম সাহেবের ডিস্টার্ব হত । হটাত করে একদিন তিনি সেই ব্যক্তির ঢোল - বাদ্যের আওয়াজ শুনতে পেলেন না । খোজ নিয়ে জানতে পারলেন সরকারী পুলিশ এসে সে লোককে ধরে নিয়ে গেছে --- গান - বাজনা করে প্রতিবেশীদের কষ্টের কারণ হওয়ার কারণে । ইমাম সাহেব সেই ব্যক্তিকে ছাড়িয়ে আনতে থানা - পুলিশের স্মরণাপন্ন হলেন । উক্ত ব্যক্তি ইমাম সাহেবের মহানুভবতায় বিগলিত হলেন । শেষে তওবা করে ভাল মানুষ হয়ে গেলেন । - - - -
এ কাহিনী মনে পড়ে গেল "রমনা বটমূলে বোমা মামলার রায় - - - - মুফতি হান্নানসহ ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড" ------ এই সংবাদ পাঠ করে ।
22) খোরাসান ====>>
প্রায় ১৪০০ বছর আগে রাসুলুল্লাহ [ﷺ] বলেছেন, “খোরাসান (আফগানিস্তান ও এর আশেপাশ) থেকে কালো পতাকাবাহী একটি দল আত্মপ্রকাশ করবে, কেউ তাদেরকে প্রতিহত করতে পারবে না। শেষ পর্যন্ত তারা বাইতুল মুকাদ্দাসে এসে ঝাণ্ডা গেড়ে দেবে (খেলাফত প্রতিস্থা করবে) ।--মুসনানে আহমদ-৮৭৭৫23) ১৯৪২ সালে ইংরেজরা ১২০০ সেনা নিয়ে আফগানিস্তান আক্রমণ করে । কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত ১২০০ সেনার ভেতর মাত্র ১ জন ব্রিটিশ সেনা প্রান নিয়ে পালিয়ে রক্ষা পায়। সেই ভাগ্যবান ব্রিটিশ খৃষ্টানটির সেনাটির নাম Dr. Pridon.
------------------ (collection)
24) ISIS এর বিচ্যুতি প্রকাশকারিদের ফিতনাবাজ বলার অর্থ হচ্ছে শাইখ মাকদিসি, শাইখ ফিলিস্তিনি, শাইখ যাওয়াহিরি প্রমুখকে ফিতনাবাজ বলা । C/O, https://www.facebook.com/shoaibblanco?fref=ufi LINK
তামীমুদদারী রা. থেকে বর্ণিত যে, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, কল্যাণকামনাই হচ্ছে দীন। আমরা আরয করলাম, কার জন্যে কল্যাণকামনা? তিনি বললেন, আল্লাহ ও তাঁর কিতাব, তাঁর রাসুল আর মুসলিম নেতৃবৃন্দ ও জনসাধারণের কল্যান কামনাই হচ্ছে দীন।
(মুসলিম-৫৭)
25) কল্যান কামনাই হচ্ছে দীনঃ
তামীমুদদারী রা. থেকে বর্ণিত যে, নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, কল্যাণকামনাই হচ্ছে দীন। আমরা আরয করলাম, কার জন্যে কল্যাণকামনা? তিনি বললেন, আল্লাহ ও তাঁর কিতাব, তাঁর রাসুল আর মুসলিম নেতৃবৃন্দ ও জনসাধারণের কল্যান কামনাই হচ্ছে দীন।
(মুসলিম-৫৭)
No comments:
Post a Comment